ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম ২০২২

ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম ২০২২ — ড্রাইভিং লাইসেন্স করা অনেক জরুরি। লাইসেন্স বিহীন আপনি কোনো গাড়ি ড্রাইভ করতে পারবেন না। ড্রাইভিং লাইসেন্স না থাকা সত্ত্বেও যদি আপনি ড্রাইভিং করেন সেটা আইনের বিরুদ্ধে হয়। হতেই পারে আপনি অনেক ভালো ড্রাইভিং জানেন। তবে আপনাকে সেটার লাইসেন্স প্রাপ্ত হতে হবে সকলকেই। অনেকেই আসলে জানেন না কিভাবে ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে হয়। মূলত তাদের জন্য আজকের এই পোষ্টে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম ২০২২

আজকের আর্টিকেলে আমরা কথা বলবো কিভাবে আপনারা অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন করবেন। ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে পেতে কী কী করতে হবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স যদি আপনি করতে চান আজকের পোষ্ট আপনার জন্য অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি বিষয় আমরা উল্লেখ করে দিবো যে গুলো ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। 

আজকের এই লেখায় আপনারা যা যা পাবেনঃ ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম, ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক, ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন ফরম, ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার সফটওয়্যার, ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক, ড্রাইভিং লাইসেন্স অনলাইন কপি ডাউনলোড, ড্রাইভিং লাইসেন্স ফি ২০২২, ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কত টাকা লাগে, ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কি কি কাগজপত্র লাগবে, ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কি কি প্রয়োজন, ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কি কি লাগে ইত্যাদি।

আরো পড়ুনঃ বিয়ের ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার

পেজ সূচীপত্রঃ ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম

ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম

ড্রাইভিং লাইসেন্স করার অনেক ক্যাটাগরি রয়েছে। ভিন্ন ভিন্ন ক্যাটাগরিতে আলাদা উপায় নিয়ম মেনে ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে হবে। পেশাদার ড্রাইভিং যারা করবেন তাদের আলাদা উপায় ও অপেশাদার এর জন্য আলাদা উপায় অবলম্বন কর‍তে হবে। প্রতিটি বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা না থাকলে আপনি লাইসেন্স করতে অনেক বেশী সমস্যার সম্মুখীন হবে। নিচে আমরা প্রতিটি ধাপ দিয়ে দিলামঃ

ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আবেদন

ড্রাইভিং লাইসেন্স আপনি আবেদন করলেই পেয়ে যাবেন তেমন নয়। আপনি অনেকগুলো প্রসেস এর মাধ্যমে যেতে হবে। সবার আগে আপনাকে "লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স" এর আবেদন অনলাইনের মাধ্যমে করতে হবে। আবেদন করার জন্য এখানে ক্লিক করুন। ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার পূর্বে প্রধান শর্ত লার্নার এ আবেদন করা। আপনি কোন ক্যাটাগরিতে আপনি ড্রাইভিং লাইসেন্সটি করতে চাচ্ছেন সেগুলো দিয়ে ফর্ম পূরণ করতে হবে। ক্যাটাগরি হিসেবে পেশাদার এবং অপেশাদার রয়েছে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম ২০২২

আবেদন করার পর লার্নার লাইসেন্সের প্রিন্ট কপি আপনাকে প্রদান করা হবে। যেটা দিয়ে পরবর্তীতে ৩ মাস প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হবে। প্রশিক্ষণ শেষ হয়ে গেলে পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। লিখিত, ভাইভা ও ফিল্ড টেস্টে যথাযথ নম্বর পেয়ে পাস করতে হবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন ফর্ম ডাউনলোড করুন এখানে ক্লিক করে

আরো পড়ুনঃ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার যোগ্যতা

ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম ২০২২

ড্রাইভিং লাইসেন্সের পূর্বশর্ত হলো লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স। গ্রাহককে প্রথমে লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদন করতে হবে। গ্রাহককে তার স্থায়ী ঠিকানা বা বর্তমান ঠিকানা (প্রয়োজনীয় প্রমাণাদিসহ) বিআরটিএ’র যে সার্কেলের আওতাভূক্ত তাকে সেই সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। সার্কেল অফিস কর্তৃপক্ষ তাকে একটি শিক্ষানবিস বা লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করবে যা দিয়ে আবেদনকারী ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারবে।

২/৩ মাস প্রশিক্ষণ গ্রহণের পর তাকে নির্ধারিত তারিখ ও সময়ে নির্ধারিত কেন্দ্রে লিখিত, মৌখিক ও ফিল্ড টেস্ট-এ অংশ গ্রহণ করতে হবে। এসময় প্রার্থীকে তার লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স (মূল কপি) ও লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য কলম সাথে আনতে হবে। পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য বয়স ন্যূনতম ২০ বছর এবং অপেশাদার এর জন্য ন্যূনতম ১৮ বছর হতে হবে।

লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন। লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফরম পূরণ করে আবেদন করা।

২। রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট। মানষিক ও শারিরীক সুস্থতার প্রয়োজনীয় মেডিকেল রিপোর্ট।

৩। ন্যাশনাল আইডি কার্ড / জন্ম সনদ/পাসপোর্ট এর সত্যায়িত ফটোকপি।

৪। নির্ধারিত ফী, ১ ক্যাটাগরি-৩৪৫/-টাকা ও ২ ক্যাটাগরি-৫১৮/-টাকা বিআরটিএ’র নির্ধারিত ব্যাংকে (ব্যাংক এর তালিকা www.brta.gov.bd –তে পাওয়া যাবে) জমাদানের রশিদ।।

৫। সদ্য তোলা ০৩ কপি স্ট্যাম্প ও ০১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।

লিখিত, মৌখিক ও ফিল্ড টেস্ট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর পুনরায় একটি নির্ধারিত ফরমে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও ফী প্রদান করে স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য সংশিস্নষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণপূর্বক স্মার্ট কার্ড ইস্যু করা হয়। স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রন্টিং সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে তা গ্রহণের বিষয়টি জানিয়ে দেয়া হয়।

আরো পড়ুনঃ ঘরে বসে কবর জিয়ারতের নিয়ম

স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম

উল্লেখ্য যে, লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর প্রশিক্ষণ শেষে ৩ টি ধাপের পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পরে নতুন করে স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য সকল তথ্য দিয়ে আবেদন করতে হবে। স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্সে আপনার ডিজিটাল ছবি, স্বাক্ষর ও প্রয়োজনীয় তথ্যদি দিতে হবে। স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স এর প্রসেস সম্পুর্ন হওয়ার পরে আপনি এসএমএস এর মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। অথবা আপনি চাইলে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার সফটওয়্যার এর মাধ্যমে চেক করে নিতে পারবেন।

স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন। স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স এর নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে।

২। রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট। রেজিস্ট্রার ডাক্তার কতৃক শারিরীক ও মানষিক সুস্থতার রিপোর্ট। 

৩। ন্যাশনাল আইডি কার্ড / জন্ম সনদ/পাসপোর্ট এর সত্যায়িত ফটোকপি।

৪। নির্ধারিত ফী (পেশাদার- ১৪৩৮/-টাকা ও অপেশাদার- ২৩০০/-টাকা) বিআরটিএ’র নির্ধারিত ব্যাংকে জমাদানের রশিদ।

৫। পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য পুলিশি তদন্ত প্রতিবেদন।

৬। সদ্য তোলা ১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।

ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন করার পূর্বের নিয়ম

১। শিক্ষাগত যোগ্যতা সর্বনীম্ন ৮ম শ্রেণি পাস হতে হবে।

২। পেশাদার এর ক্ষেত্রে ২১ বছর ও অপেশাদার এর জন্য ১৮ বছর হতে হবে।

৩। প্রতিটি পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করতে হবে।

৪। ২ অথবা ৩ মাসের অধিক প্রশিক্ষণ দিতে হবে।

৫। সুস্থ থাকতে হবে।

আরো পড়ুনঃ কম্পিউটার ভাইরাস কি

পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম

পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স বলতে যে, সব মানুষ গুলো প্রফেশনাল ভাবে ড্রাইভিং করবেন তাদেরকেই বুঝায়। অপেশাদারদের চেয়ে তাদের কিছু নিয়ম অবশ্যই মানতে হবে। সে নিয়ম গুলো হলোঃ-

(১) পেশাদার হালকা (মোটরযানের ওজন ২৫০০কেজি-এর নিচে) ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রার্থীর বয়স কমপক্ষে ২০ বছর হতে হবে,

(২) পেশাদার মধ্যম (মোটরযানের ওজন ২৫০০ থেকে ৬৫০০ কেজি) ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রার্থীর বয়স কমপক্ষে ২৩ বছর হতে হবে এবং পেশাদার হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্সের ব্যবহার কমপক্ষে ০৩ বছর হতে হবে।

(৩) পেশাদার ভারী (মোটরযানের ওজন ৬৫০০ কেজির বেশী) ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রার্থীর বয়স কমপক্ষে ২৬ বছর হতে হবে এবং পেশাদার মধ্যম ড্রাইভিং লাইসেন্সের ব্যবহার কমপক্ষে ০৩ বছর হতে হবে।

[বি:দ্র: পেশাদার ভারী ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির জন্য প্রার্থীকে প্রথমে হালাকা ড্রাইভিং লাইসেন্স নিতে হবে এর ন্যূনতম তিন বছর পর তিনি পেশাদার মিডিয়াম ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং মিডিয়ম ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার কমপক্ষে ০৩ (তিন) বছর পর ভারী ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য আবেদন করতে পারবেন।

আপনারা যারা পেশাদার হিসেবে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন করবেন অবশ্যই এই সকল নিয়ম গুলোমেনে আবেদন করবেন। এ ছাড়া আপনারা ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য সিলেক্টেড হতে পারবেন না। অপেশাদার এর জন্য তেমন কোনো নিয়ম বেধে দেয়া নেই। সর্বনীম্ন ১৮ বছর হতে হবে। শারিরীক ও মানুষিক ভাবে সুস্থতার রিপোর্ট দেখাতে হবে। 

ড্রাইভিং লাইসেন্স করার ফি

ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন ফর্ম পূরন করার পরে আপনাকে ক্যাটাগেরি অনুযায়ী নির্ধারণ কৃত ফি ব্যাংক ড্রাফট এর মাধ্যমে প্রেরণ করতে হবে। পেশাদার এর জন্য নির্ধারিত ফি ১৪৩৮/- টাকা ও অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন এর ফি ২৩০০ টাকা।

আরো পড়ুনঃ অনলাইনে কাজ করে টাকা ইনকাম

ড্রাইভিং লাইসেন্স রিনিউ করার নিয়ম

(ক) অপেশাদারঃ গ্রাহককে প্রথমে নির্ধারিত ফি ( মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ২১৮৫/- টাকা ও মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে প্রতি বছর ২০০/- টাকা জরিমানাসহ) জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্র ও সংযুক্ত কাগজপত্র সঠিক পাওয়া গেলে একইদিনে গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণ করা হয়। স্মার্ট কার্ড wপ্রন্টিং সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়।

(খ) পেশাদারঃ পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সধারীদেরকে পুনরায় একটি ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। পরীক্ষায় উত্ত্তীর্ণ হওয়ার পর নির্ধারিত ফি ( মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ১৩২৩/- টাকা ও মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে প্রতি বছর ২০০/- টাকা জরিমানাসহ ) জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহণের জন্য গ্রাহককে নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে উপস্থিত হতে হয়। স্মার্ট কার্ড wপ্রন্টিং-এর সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হয়।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন।

২। রেজিষ্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট।

৩। ন্যাশনাল আইডি কার্ড / জন্ম সনদ/পাসপোর্ট এর সত্যায়িত ফটোকপি।

৪। নির্ধারিত ফী জমাদানের রশিদ।

৫। পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য পুলিশি তদন্ত প্রতিবেদন।

৬। সদ্য তোলা ১ কপি পাসপোর্ট ও ১কপি স্ট্যাম্প সাইজ ছবি।

ডুপ্লিকেট লাইসেন্স প্রাপ্তির প্রক্রিয়া

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র: ১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন ২। জিডি কপি ও ট্রাফিক ক্লিয়ারেন্স ৩।নির্ধারিত ফী (হাই সিকিউরিউটি ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ক্ষেত্রে ৬৩৩/-টাকা) বিআরটিএ’র নির্ধারিত ব্যাংকে জমাদানের রশিদ ৪। সদ্য তোলা ১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।

১। লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর ফর্ম-এর জন্য এই লিংক-এ ক্লিক করুন ২। ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর ফর্ম-এর জন্য লিংক-এ ক্লিক করুন ৩। মেডিক্যাল সার্টিফিকেটের জন্য এই লিংক-এ ক্লিক করুন

শেষ কথা

ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম ২০২২ পোষ্টের দেখানো প্রতিটি উপায় আপনাদের সম্পুর্ন মেনে কাজ করতে হবে। সবার আগে লার্ণার শিক্ষানবিশ থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন করে নিতে হবে। এর পরে আবেদন মঞ্জুর হয়ে গেলে প্রশিক্ষণের প্রিন্ট কপি ডাউনলোড করতে হবে। ২/৩ মাস সফল ভাবে প্রশিক্ষণ দিতেই হবে। প্রশিক্ষন শেষ করার পর আপনার পরিক্ষা নেয়া হবে। 

নির্দিষ্ট কেন্দ্রে ৩ টি ভাগে পরিক্ষা গুলো নেয়া হবে। সবার আগে লিখিত, ভাইভা ও ফিল্ড পরিক্ষায় আলাদা আলাদা ভাবে উত্তির্ন হতে হবে। আশা করি ড্রাইভিং লাইসেন্স করার সকল নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়েছেন। ড্রাইভিং লাইসেন্স এর তথ্য সুত্র বিআরটিএ এর অফিসিয়াল ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন করার নিয়ম গুলো থেকে নেয়া।

পোষ্ট ক্যাটাগরি: