অনলাইন থেকে আয় করার সহজ উপায় | ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম ২০২১
অনেক এই ভেবে থাকেন যে, অনলাইন থেকে খুব সহজে আয় করা যায়। এজন্য আমি আপনাকে বলবো অনলাইনে আয় করার জন্য বা টাকা ইনকাম করার জন্য কোন শর্টকার্ট উপায় নেই। অনলাইন থেকে টাকা আয় করার জন্য আপনাকে অনেক বেশি কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। কিভাবে আপনি অনলাইন থেকে টাকা আয় করবেন কিভাবে কাজ করলে আপনি অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে সফল হবেন তা আমরা আজকের এই আর্টিকেলে তুলে ধরবো। আমরা এই পোস্টে তুলে ধরবো অনলাইনে টাকা ইনকাম করার জনপ্রিয় ওয়েবসাইট গুলি নিয়ে। তো চলুন তাহলে দেখে নেয়া যাক;
অনলাইন থেকে আয় করার সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং Affiliate Marketing। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে বিভিন্ন ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে রেফারেন্স হিসেবে যেখানে বিভিন্ন পণ্য এবং বিভিন্ন সেবা বিক্রি করে দেয়া হইলে বিক্রেতা সেই ওয়েবসাইট এর মালিককে তার পণ্যের লাভের অংশ কমিশন হিসেবে দিয়ে থাকে। আপনি যদি ধৈর্য সহকারে এই কাজ গুলি করতে পারেন তাহলে অবশ্যই অবশ্যই আপনার অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং Affiliate Marketing এ সফলতা আসবে। অনলাইনে আয়ের সহজ পদ্ধতি।
এছাড়া ধরুন আপনার একটি ওয়েবসাইট রয়েছে, আর আপনি সেই ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Affiliate Marketing) করতে পারবেন। এর জন্য আপনি একটি কোম্পানির সাথে চুক্তিবদ্ধ হতে হবে তাদের বিভিন্ন প্রোডাক্ট বিক্রি করে দেয়ার জন্য বা তাদের ওয়েবসাইটে সাইন আপ করে দেয়ার জন্য।
এর জন্য আপনাকে যা করতে হবে তাদের ওয়েবসাইট এর লিঙ্ক বা তাদের ওয়েবসাইট এর রিভিউ এবং প্রোডাক্ট কিনার জন্য বা ক্রয়ের জন্য আপনার ওয়েবসাইট এর পোস্ট এর মধ্যে লিঙ্ক দিয়ে দিন। এর ফলে আপনার ওয়েবসাইটে যত ভিজিটর আসবে সেখান থেকে আপনার ওই পোস্ট এর মধ্যে প্রবেশ করবে এবং তাদের যদি সেই প্রোডাক্ট পছন্দ হয়ে যায় সেখান থেকে ক্রয় করবে আর আপনি তার থেকে কমিশন পেয়ে যাবেন। মোবাইল দিয়ে টাকা আয়।
আরও পড়ুনঃ ল্যাপটপ এর ব্যাটারি ভালো রাখার উপায় জেনে নিন
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য সবচেয়ে গুরুপ্তপূর্ণ বিষয় হচ্ছে চমৎকার কনটেন্ট লেখা। ক্রেতাদের মনোযোগ বা তাদের কাছে আপনার প্রোডাক্টকে আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য ভালো কনটেন্ট লেখা দরকার এবং কনটেন্ট এর জন্য অনেক উন্নত মানের ছবি ব্যবহার করতে হবে। আপনি যে পণ্যের অ্যাফিলিয়েট করবেন অবশ্যই সেই পণ্য সঠিক বিষয় ও সত্যতা তুলে ধরবেন কনটেন্ট এর মধ্যে।
যে প্রোডাক্টটি নিয়ে আপনি অ্যাফিলিয়েট করবেন সেই পণ্যের অবশ্যই ভালো দিক তুলে ধরবেন এবং পাশাপাশি সেই প্রোডাক্ট এর খারাপ দিক তুলে ধরবেন। একটি ওয়েবসাইট তৈরি করার সঙ্গে সঙ্গে গুগল সার্চে র্যাংক না করতে পারে এর জন্য আপনাকে বিভিন্ন ভাবে মার্কেটিং করতে হবে। যেমন বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করতে হবে যেমন; ফেসবুক, টুইটার, ইমেইল মার্কেটিং এবং অনন্যাও মার্কেটে মার্কেটিং করতে হবে।
বর্তমান সময় ফ্রিলান্সিং Freelancing বিষয় কি? এটি কেউ কোনদিন শোনেন নাই এবং বোঝে না এমন কাউকে খুজে পাওয়া অনেক কষ্টের ব্যাপার। অনেক এর মনে প্রশ্ন আমি কি ঘরে বসে টাকা ইনকাম করতে পারবো? হ্যাঁ অবশ্যই আপনি ঘরে বসে মাসের পর মাস হাজার হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। অনলাইনে আয় করুন সহজে। আপনি যদি একজন ডিজিটাল মার্কেটার, লেখক, গ্রাফিক ডিজাইনার, ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপার, পরামর্শদাতা, প্রোগ্রামার, এসইও SEO এক্সপার্ট ইত্যাদি যে কোন পেশার হোন না কেন তাহলে ফ্রিলান্সিং আপনার জন্য। মোবাইল দিয়ে টাকা আয়।
আরও পড়ুনঃ ব্লগারে ভিজিটর বাড়ানোর উপায় জেনে নিন
এসকল কাজ গুলি যখন অনলাইনে বিভিন ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে করে থাকবেন তখন তাকে ফ্রিলান্সিং বলা হয়ে থাকে। আপনি এই কাজটি ঘরে বসেই করতে পারেন। এমনকি আপনি চাইলে অনলাইন থেকে আপনার বিভিন্ন প্রয়োজনে অন্যজন এর থেকে কাজ করে নিতে পারবেন। এখানে আপনি নিজেই বস হয়ে কাজ করতে পারবেন।
এমন কি আপনি আপনার পছন্দমতো যে কোন যায়গা থেকে এসব কাজ করতে পারবেন। ফ্রিলান্সিং করার জন্য আপনি অনলাইনে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস বা ওয়েবসাইট পেয়ে যাবেন। যেমন; ফাইভার Fiverr, আপওয়ার্ক Upwork, ফ্রিলাঞ্চার.কম Freelancer.com, গুরু Guru ইত্যাদি সাইটে আপনাকে অ্যাকাউন্ট খুলে নিতে হবে এবং আপনার কাজের ধরন অনুযায়ী আবেদন করতে হবে এবং সেখানে আপনি আপনার কাজ গুলি সেল করতে হবে।
অনলাইন সেলার হচ্ছে এমন একটি যেখানে অনলাইন এর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রোডাক্ট বিক্রি করা হয়।অনলাইনে আপনি যেকোন প্রোডাক্ট যেমন,কম্পিউটার, মোবাইল, গাড়ী, পোশাক, কসমেটিক্স ইত্যাদি মানুষের সকল প্রয়োজনীয় পণ্য অনলাইনে বিক্রি করে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারেন এই অনলাইন এর মাধ্যমে।
আপনি যদি চান আপনার অনলাইন ব্যবসা কে আরও ভালো ভাবে চালিয়ে নিবেন তাহলে আপনি একটি ওয়েবসাইট বানিয়ে নিয়ে হোক তা নিজে বা অন্য কাউকে দিয়ে। আর সেই ওয়েবসাইটে আপনার সকল পণ্যকে ভালোভাবে সাজিয়ে রাখার পর সেখান থেকে আপনার অনলাইন বিজনেস চালিয়ে নিতে পারেন।
অনলাইনে পণ্য বিক্রি করার জন্য বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক ই-কমার্স সাইট রয়েছে যেমন; বিক্রয়.কম Bikroy.Com, ইভালি, দারাজ Daraz ইত্যাদি অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে আপনি সেসব ওয়েবসাইট থেকে আপনার ওয়েবসাইটকে সাজিয়ে নিতে পারেন। আপনি আপনার ওয়েবসাইটে কিছু কিছু নিয়ম এবং কন্ডিশন মেনে আপনার ওয়েবসাইট থেকে প্রোডাক্ট বিক্রি করে অনলাইন থেকে ভালো মানের অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হবেন আশাকরি। মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করুন।
আরও পড়ুনঃ বাউন্স রেট কি? কিভাবে ওয়েবসাইট এর বাউন্স রেট কমিয়ে নিবেন
আপনি যদি লেখালেখি ভালোবাসেন, নিজের চিন্তা-চেতনা মানুষের সাথে শেয়ার করতে চান তাহলে আপনি এই ব্লগিং শুরু করতে পারেন। ব্লগিং শুরু করার জন্য আপনাকে প্রযুক্তি, ইন্টারনেট, কম্পিটারে এক্সপার্ট না হলেও চলবে তবে এক্সপার্ট হইলে আপনার জন্য ভালো। আপনার সিদ্ধান্ত যদি এখন হয়ে থাকে ব্লগার হয়ে যাবেন তখন আপনাকে সর্ব প্রথম যা করতে হবে একটি ভালো মানের ডোমেইন হোস্টিং কিনে নিতে হবে।
আরও পড়ুনঃ মোবাইল স্লো হলে কি করবেন? ফাস্ট করার উপায় দেখে নিন
এরপর Blogger.com বা Blogspot এবং ওয়ার্ডরপ্রেস সেটআপ করে আপনার জানা সকল তথ্য লেখালেখি শুরু করে দিন। এমন ভাবে লেখালেখি করবেন যেন আপনার লেখায় মানুষ উপকৃত হয় মানুষ আপনার লেখা থেকে কিছু শিখতে পারে জানতে পারে। আর এইভাবে লেখা লেখি করার ১-২ মাস পর আপনি ইনকাম করতে পারবেন।
তবে এটি সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার পরিশ্রম এর উপর। আপনি এসব লেখালেখি করার পর যখন দেখবেন আপনার ওয়েবসাইটে বেশি পরিমান ভিজিটর আসছে তখন আপনি গুগল অ্যাডসেন্স Google AdSense আবেদন করবেন। আর সেই অ্যাডসেন্স থেকে আপনি মাসের পর মাস টাকা ইনকাম করে যাবেন। এইভাবে অনলাইন থেকে খুব সহজে টাকা আয় করা যায়। মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করুন।
আপনি কি কখনও শুনছেন যে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করা যায়। জি হ্যাঁ সত্যি ইউটিউব থেকে টাকা আয় করা যায়। এর জন্য আপনাকে যা করতে হবে। আপনাকে একটি প্রফেসনাল মানের ইউটিউব চ্যানেল খুলে নিতে হবে। সেখানে নিত্ত্যনতুন ভিডিও বা কনটেন্ট আপলোড করতে হবে। ইউটিউব আয় করার জন্য আপনার চানেলে মিনিমাম ১০০০ জন সাবস্ক্রাইবার এবং ৪০০০ হাজার ঘন্টা ওয়াচটাইম থাকতে হবে। এবং আপনার চ্যানেল থেকে গুগল অ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করতে হবে। আর অ্যাডসেন্স আপ্রভ হইলে আপনি সেখান থেকে টাকা আয় করতে পারবেন। ইউটিউব থেকে আয় ২০২০।
আরও পড়ুনঃ বিগিনার ওয়েব ডেভেলপারদের জন্য সেরা ওয়েবসাইট
আপনি হয়তো বিভিন্ন ইউটিউব চানেলে অ্যাড দেখে থাকবেন। আর সেগুলি হচ্ছে ইনকাম এর মুল উৎস। ইউটিউবে টাকা ইনকাম করার জন্য প্রথম শর্ত হচ্ছে ইউনিক কনটেন্ট শেয়ার করা কখনও অন্য কারো কনটেন্ট চুরি করা যাবে না। এসব কিছু ঠিক থাকলে আপনি ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ইউটিউব থেকে আয় ২০২০।
আপনি কি জানেন ড্রপসিপিং Dropshipping কি? যদি না জানেন তাহলে জেনে নিন। ড্রপসিপিং হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া; ধরুন আপনার বাড়ির পাশে একটা লোক অনেক ভালো মানের পোশাক বানিয়ে নিজে বিভিন্ন দোকানে বিক্রি বা সেল করে থাকেন প্রতি ১ পিস ৫০০ টাকায়। এখন আপনি কোন এক অনলাইন মার্কেটপ্লেস অ্যামাজন Amazon ওয়েবসাইট সেই প্রোডাক্টটি বিক্রি হচ্ছে ৯০০ টাকায়।এমনকি সেই প্রোডাক্ট টি অনলাইন মার্কেটপ্লেস সহ বিভিন্ন প্রকার বড় বড় দোকানে ৫০০ টাকার প্রোডাক্টি ১০০০-১৫০০ টাকায় বিক্রি হয়। ঘরে বসে টাকা আয় করতে চাই।
যেমন চাষিদের কাছ থেকে একটি বেগুন ১০ টাকায় ক্রয় করে নিয়ে তা শহরে হয়ে যায় ৫০-৬০ টাকা।এখন কথা হলো আপনি এসব দেখে একটি ই-কমার্স সাইট বানিয়ে নিয়ে সেই পোশাক গুলি ভালোভাবে সাজিয়ে নিয়ে যাতে ক্রেতাদের মন আকর্ষণীয় করে তোলে। এই পোশাক গুলি আপনি যদি প্রতি পিস ৮০০ টাকায় বিক্রি করেন এবং যারা পোশাক বানিয়ে বিক্রি করেন তাদের থেকে প্রতি পিস ৫০০ টাকায় পোশাকটি ক্রয় করলে আপনার প্রতি পিস পোশাকে লাভ থাকছে ৩০০ টাকা। আপনার এসব পোশাক যদি দৈনিক গড়ে ১০টি করে বিক্রি হয় তাহলে ২ মাসে আপনার আয় হবে ৯০,০০০ হাজার টাকা।
আরও পড়ুনঃ সেরা ভিডিও এডিটিং অ্যাপ
বর্তমান সময়ে সারাবিশ্বে এসব অ্যামাজন সাইট সহ অনেক বড় বড় ই-কমার্স সাইট গুলির মাধ্যমে এই ড্রপসিপিং DropShipping করে মাসিক, বছরে কোটিকোটি টাকা আয় করছে। অনেকে এই অনলাইন এর মাধ্যমে ব্যবসা করে তাদের জীবন পরিবর্তন করে ফেলেছেন তাদের কে আর পিছনের দিকে ফিরে তাকাতে হয়নি। তো আর বেশি চিন্তা না করে আপনিও এসব কাজের উদ্যোগ গ্রহন করতে পারেন যদি আপনার এরকম কোন সুযোগ থাকে। অনেক এই সফলতা অর্জন করেছে আপনিও সফল হবেন ইনশাআল্লাহ।
আমার এই আছেন যারা নিজের লেখাপড়ার পাশাপাশি ছাত্রছাত্রী দেরকে ঘরে ধরে গিয়ে পড়াতে হয় বা অর্থাৎ টিউশনি করান। এই ভাবে পড়াশুনা করিয়ে হয়তো মাসিক ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। কিন্তু এখন সময় হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর যুগ। দেখা গেছে অনেক এই আছেন যে এই প্রযুক্তি কে কাজে লাগিয়ে অনলাইন প্লাটফ্রমকে কাজে লাগিয়ে মাসিক এর চেয়ে আরও বেশি টাকা ইনকাম করেছেন। ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম করার সহজ উপায়।
আপনি যদি একজন শিক্ষক (টিচার) হয়ে থাকেন অথবা মানুষকে ভালোভাবে পড়াশুনা বোঝানোর এবং যে কোন বিষয়ে প্রচুর পরিমানে দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি এই অনলাইন প্লাটফ্রম ব্যবহার করতে পারেন। আমাদের পাশের দেশ ভারতে এই অনলাইন ক্লাস বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। অথবা আপনি যদি হয়ে থাকেন একজন ডিজিটাল মার্কেটার, ওয়েব ডিজাইন অ্যান্ড ডেভেলপার, গ্রাফিক্স ডিজাইনার, এসইও SEO এক্সপার্ট, প্রোগ্রামার তাহলে এসকল কাজ অনলাইন এর মাধ্যমে বিভিন্ন কোর্স করিয়ে মাসিক অনেক টাকা আয় করতে পারবেন এই অনলাইন এর মাধ্যমে। পড়ালেখার পাশাপাশি আয়।
আরও পড়ুনঃ Best DSLR Camera in the World
বর্তমান সময়ে আমাদের সকলের কাছে অনেক উন্নতমানের ক্যামেরা ফোন এবং বিভিন্ন রকম উন্নত মানের ক্যামেরা রয়েছে। আর এসব ক্যামেরা দিয়ে আমরা প্রতিনিয়ত কত ছবি তুলছি তার কোন হিসাব নেই। তবে আপনি কি কখনও কোনদিন ভেবে দেখেছেন যে অনলাইনে ছবি বিক্রি করা যায় এবং এসব ছবি বিক্রি করে ভালো টাকা আয় করা সম্ভব। আমার মতে হয়তো অনেক এই বিষয়ে জানেন না।
যাদের ছবি তোলার অনেক ইচ্ছা ফটোগ্রাফি করার অনেক ইচ্ছা তা তাইলে গ্রামগঞ্জ, পশুপাখি, গাছপালা ইত্যাদি ভালো মানের ছবি তুলে তা অনলাইনে বিক্রি করে ভালো টাকা উপার্জন করতে পারবেন। অনেক সময় এমনও তো হতে পারে যে আপনার ঘরের পাশে থাকা এমন কিছু সিনারি আছে যাকে ক্যামেরাবন্ধি করার পর তা পরবর্তীতে অনেক টাকায় বিক্রি হইলো।
তো আপনি এখনি আপনার মোবাইল ফোন দিয়ে ফটোগ্রাফি শুরু করে দিন। পরবর্তীতে টাকা ইনকাম করার পর ভালো একটি ক্যামেরা নিয়ে নিয়েন।
আপনি যদি অনলাইনে ভালো টাকা আয় করতে চান তাহলে এই উপায়টি আপনার কাজের উপর প্রয়োগ করতে পারেন। আপনার যদি ওয়েবসাইট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট এর উপর ভালো পরিমান দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি এই কাজটি করতে পারেন। আপনি ভালোমানের ওয়েব ডিজাইন বানাতে পারেন তাহলে অথবা ওয়ার্ডপ্রেস থিম তৈরি করতে পারেন এবং তা অনলাইনে সেল করতে পারেন তাহলে সেখান থেকে আপনি ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
এছাড়া আপনি যদি ব্লগ ওয়েবসাইট বানিয়ে এবং ওয়ার্ডপ্রেস কাস্টোমাইজ এর কাজ করতে পারেন তাহলে সেটি অনলাইনে ভালো দামে বিক্রি করতে পারবেন।ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট। মার্কেটপ্লেসে আপনি নিজের বানানো ওয়েবসাইট বিক্রি করতে পারেন কেননা বর্তমান সময়ে এসব ওয়েবসাইট এর প্রচুর পরিমান চাহিদা রয়েছে। ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট।
আরও পড়ুনঃ এনআইডি NID কার্ড ডাউনলোড করার নিয়ম
Microworker হচ্ছে অনলাইন থেকে টাকা আয় করার সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। এই ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন প্রকার কাজ করতে পারবেন। যেমন জেমেইল অ্যাকাউন্ট খোলা, ডাটা এন্ট্রি, ইউটিউব চ্যানেল খোলা, কনটেন্ট অটোমোশন অসংখ্য অসংখ্য কাজ করতে পারবেন এই Microwokers মাইক্রোঅরকার অ্যাকাউন্ট এর মাধ্যমে। এখান থেকে আপনি প্রতিদিন একটু সময় দিয়ে কাজ করলে মিনিমাম ৪ থেকে ৫ ডলার আয় করতে পারবেন। স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম।
বিক্রয়.কম একটি বাংলাদেশি ই-কমার্স বিজনেস সাইট। এই ওয়েবসাইটে প্রতিদিন হাজার হাজার জন ভিজিট করে থাকে তাদের প্রয়োজনীয় প্রোডাক্ট কিনার জন্য এই বিক্রয়.কম Bikroy.Com ওয়েবসাইটে। আপনি যদি চান আপি অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করবেন তাহলে আপনি এই ওয়েবসাইটকে একটি অনলাইন বিজনেস তৈরি করবেন। অনলাইনে টাকা রোজগার।
আরও পড়ুনঃ 6 Best Lead Generation Software
এর জন্য আপনাকে যা করতে হবে, আপনার প্রোডাক্ট বিক্রি করার জন্য এই ওয়েবসাইটে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে আপনাকে এবং সেই অ্যাকাউন্ট এর আন্ডারে আপনাকে আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য আপলোড করতে হবে। এইসাইটে আপনি পুরাতন থেকে শুরু করে নতুন সকল পণ্য বিক্রি করতে পারবেন কোন রকম ঝামেলা ছাড়া। অনলাইনে ইনকাম বাংলাদেশী সাইট।
ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়? আপনি সাধারনত ফেসবুক কিসের জন্য ব্যবহার করেন এই প্রশ্ন উত্তরে আপনি হয়তো বলবেন বিনোদনের জন্য তাই তো। আর আপনার এই বিনোদনকে কাজে লাগিয়ে মাসের পর মাস অন্যজন হাজার হাজার টাকা আয় করে নিচ্ছে ফেসবুক থেকে। কি এইবারও বুঝতে পারলেন না চলুন তাহলে আপনাকে বুঝিয়ে বলছি। ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়।
ফেসবুক থেকে ইনাকাম করার জন্য আপনাকে একটি ফেসবুক পেজ খুলতে হবে। আর আপনি এই পেজ এর মাধ্যমে ফেসবুক এর দেয়া কন্ডিশন অনুজায়ী সবগুলি ধাপ সফল ভাবে সম্পূর্ণ হবার পর আপনি ফেসবুক থেকে আয় করতে পারবেন। ফেসবুক থেকে আয় করার জন্য আপনাকে পেজে মানসম্মত ইউনিক কনটেন্ট পোস্ট করতে হবে, ফেসবুক পেজ এর ফলোয়ার বাড়িয়ে নিতে হবে, ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার জন্য আপনার পেজে মিনিমাম ১০০০০ হাজার ফলোয়ার, ভিডিও ওয়াচটাইম ভালো থাকতে হবে এবং ভালো লাইক,কমেন্ট থাকতে হবে। এসকল বিষয় সম্পূর্ণ থাকলে আপনি ফেসবুক থেকে আয় করার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। আপনার ফেসবুক পেজে অ্যাডসেন্স দিয়ে টাকা আয় করতে পারবেন। টাকা ইনকাম করার app।
আরও পড়ুনঃ Best Camera Phone In The World
এছাড়া আপনি ফেসবুক পেজ এর মাধ্যমে আপনার প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারবেন আপনার ফেসবুক পেজ এর পোস্ট বিক্রি করে ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এড দেখে টাকা ইনকাম 2020। ফেসবুক পেজে পোস্ট বিক্রি করে টাকা আয় করার জন্য আপনার পেজে মিনিমাম ১০০০ হাজার ফলোয়ার এবং Shopsomething.com এ সাইন করে থাকতে হবে।মোবাইল দিয়ে বিকাশে টাকা আয়।
অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে। বর্তমান সময়ে আপনি মোবাইল এর মাধ্যমে অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে পারবেন। আপনার যদি ভালো কোন ক্যামেরা না থাকে তাহলে মোবাইল দিয়ে ফটোগ্রাফি শুরু করে দিতে পারেন। আপনার মোবাইল ফোনের ছবি বিক্রি করার জন্য কয়েকটি জনপ্রিয় অ্যাপস রয়েছে। তারমধ্যে জনপ্রিয় দুটি অ্যাপ হলো; Agora এবং EyeEm। টাকা আয় করার apps।
এই দুটি সাইট ব্যবহার করে আপনি খুব সহজে আপনার মোবাইল ফোন এর ছবি বিক্রি করতে পারবেন এবং অনেক ভালো পরিমান টাকা ইনকাম আয় করতে পারবেন। তবে এসব কাজের জন্য আপনাকে ধৈর্য রাখতে হবে। মোবাইলে অনলাইনে আয়। আপনি যে কাজ করেন না কেন হতাশ হওয়া যাবে না। আর রাতারাতি খুব সহজে সফল হতে পারবেন না এর জন্য আপনাকে অক্লান্ত পরিশ্রম করতে হবে। অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে ২০২০।
Ajkerdeal এটি একটি প্রোডাক্টবেস ই-কমার্স ওয়েবসাইট। আপনি এই সাইট এর মাধ্যমে খুব সহজে টাকা আয় করতে পারবেন। এটি অনলাইন থেকে টাকা আয় করার সবচেয়ে জনপ্রিয় সাইট। আপনি আপনার প্রোডাক্ট গুলি এই সাইট এর মাধ্যমে বিক্রি করতে পারবেন।
আপনি যদি একটু মার্কেটিং কম বুঝে থাকেন তাহলে আপনি কোন রকম ঝামেলা ছাড়াই এইখানে Ajkerdeal সাইটে আপনার প্রোডাক্ট বিক্রি করে দিতে পারবেন। আপনার প্রোডাক্ট এই ওয়েবসাইট বিক্রি করার জন্য এই সাইটে আপনার একটি অ্যাকাউন্ট খুলে নিতে হবে এবং আপনার কাঙ্ক্ষিত প্রোডাক্ট গুলি এখানে আপলোড করে দিতে হবে।
আর এই ওয়েবসাইট থেকে যদি আপনার সেই পণ্যটি বিক্রি হয়ে যায় তাহলে সেক্ষেত্রে AjkerDeal আজকেরডিল পণ্যের ১০-১৫% টাকা কেটে নিবে এবং বাকিটা আপনার থাকবে। আপনি যদি প্রোডাক্ট বিক্রি করে অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে চান তাহলে AjkerDeal এই ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারেন। অনলাইনে ইনকামের পদ্ধতি।
আরও পড়ুনঃ Windows vs MAC vs Linux which one will best
অনেক এর মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিলান্সিং সাইট কোনটা? আমার উত্তর হবে আপওয়ার্ক Upwork। আপওয়ার্ক এর পূর্ববর্তি নাম হচ্ছে ওডেক্স। ২০১৫ সালের এটির নাম ওডেক্স থেকে পরিবর্তন করে রাখা হয় আপওয়ার্ক Upwork। আপওয়ার্কে Upwork এ আপনি ফিক্সড প্রাইচে এবং Hourly রেটে কাজ করতে পারবেন।
আপওয়ার্ক Upwork থেকে আপনি খুব সহজে টাকা তুলতে পারবেন পেওনিয়ার, পেপাল এবং ব্যাংক ট্রান্সফার এর মাধ্যমে টাকা তুলতে পারবেন। আপওয়ার্কে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন, ডাটা এন্ট্রি, লিড জেনারেশন, ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট সকল প্রকার কাজ করতে পারবেন।
আরও পড়ুনঃ Bounce Rate in Google Analytics
আপওয়ার্ক এর মতো ফাইভার বেশ জনপ্রিয় ফ্রিলান্সিং সাইট। ফাইভারে মিনিমাম ৫ ডলার থেকে শুরু করে অনেক ভালো অ্যামাউন্ট এর প্রোজেক্ট পোস্ট করা হয়ে থাকে। ফাইভারে গ্রাফিক্স ডিজাইন, আর্টিকেল রাইটিং, ডিজিটাল মার্কেটিং সার্ভিস, ভয়েস রেকর্ড ইত্যাদি নানা রকম কাজের জন্য ফাইভার সকলের কাছে বেশ জনপ্রিয়। ফাইভারে ফিক্সড প্রাইস হিসেবে কাজ করে থাকে বর্তমানে ফাইভারে এখনও ঘন্টাভিত্তিক কাজ এর কোন অফার বা আপডেট এখনও আছে নি। ফাইভার থেকে আপনি খুব সহজে টাকা তুলতে পারবেন যেমন; পেপাল, পেওনিয়ার, এবং ব্যাংক ট্রান্সফার এর মাধ্যমে।
আরও পড়ুনঃ Weight Loss Tips for Obese People
0 Comments