টেস্টোস্টেরন হরমোন কি

টেস্টোস্টেরন হরমোন কি? টেস্টোস্টেরন হরমোন কমে গেলে কি হয়? টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির উপায়? — আমাদের আগের আর্টিকেলগুলোর কমেন্টে অনেকেই জানতে চেয়েছেন টেস্টেস্টেরন হরমোন সম্পর্কে। টেস্টোস্টেরন আমাদের শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেটাকে অনেকে সেক্স হরমোন বলে থাকে। এই টেস্টোস্টেরনের মাত্রা শরীর থেকে কমে গেলে যেকারো যৌ- -ন জীবনে নেমে আসতে পারে বিপর্যয়। আজকের আর্টিকেলে আমরা টেস্টোস্টেরনের ঘাটতির লক্ষণ কি কি কারণে শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোনের অভাব দেখা দিতে পারে শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির উপায় কি এই সমস্ত বিষয়ের উপর একটা সমাধান দেয়ার চেষ্টা করব।

এবং সবশেষে টেস্টোস্টেরন হরমোন বাড়ানোর ব্যায়াম আর খাবারের একটা পারফেক্ট প্লান আপনাদের সাথে শেয়ার করব। যেটার মাধ্যমে আপনি অনায়াসে আপনার শরীরের টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়িয়ে নিতে পারবেন। তাই এই সমস্ত বিষয়ের উপর চিন্তা করে আজকের আর্টিকেলটি বানানো হয়েছে। তাই একটু ধৈর্য ধরে পুরো আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন। আশা করি টেস্টোস্টেরন হরমোন সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন। তো চলুন জেনে নেয়া যাক। 

শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি হরমোন হলো টেস্টোস্টেরন। এটি প্রধানত পুরুষের সেক্স হরমোন। তবে নারীদের এটি অল্প পরিমাণে রয়েছে। যা পুরুষের শুক্রাশয় এবং নারীদের ডিম্বাশয় উৎপাদিত হয়। এই টেস্টোস্টেরন হরমোন ছেলেদের বয়ঃসন্ধির সময় তাদের শারীরিক পরিবর্তন ঘটায়। যেমনঃ পেশির বৃদ্ধি, কন্ঠস্বর ভারি হওয়া, চুল দাড়ি এবং লোম বৃদ্ধির পেছনে প্রধান হিসেবে কাজ করে। এখন প্রশ্ন হল এই টেস্টোস্টেরন হরমোন কমে যাওয়ার লক্ষণ কি? 

টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির উপায়

টেস্টোস্টেরন হরমোন কমে যাওয়ার লক্ষণ

এই টেস্টোস্টেরন হরমোন কমে গেলে যৌ- -ন আকাঙ্ক্ষা কমে যায়, লিঙ্গ ঠিকমতো বড় হয়না এছাড়াও শারীরিক দুর্বলতা সহ আরও অনেক সমস্যা দেখা দেয়। এই টেস্টোস্টেরন হরমোন প্রধানত পুরুষের বীর্যের মাধ্যমে বের হয়। বয়সন্ধিকালের টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বেড়ে যায়। কৈশরের শেষের দিক থেকে 20 বছর বয়সের মাঝে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা সবচেয়ে বেশি হয় এবং তারপর এর মাত্রা কমতে থাকে। 

আবার 30 বছর বয়সের পর একজন পুরুষের টেস্টোস্টেরনের মাত্রা ধীরে ধীরে কমে যেতে থাকে। এই কমে যাওয়াটা স্বাভাবিক। কিন্তু অতিরিক্ত মাত্রা কমে গেলে অবশ্যই সেটা চিন্তার বিষয়। এটি কমে গেলে পুরুষের শরীরে নানা সমস্যা দেখা দেয়। যদিও অধিকাংশ পুরুষের পর্যাপ্ত টেস্টোস্টেরনের চেয়েও এর মাত্রা বেশি থাকে। কিন্তু কিছু পুরুষের মধ্যে এই টেস্টোস্টেরন হরমোন পর্যাপ্ত পরিমাণে উৎপাদিত হয় না বা ধীরে ধীরে কমে যেতে থাকে। রক্ত পরীক্ষা করলে বুঝতে পারবেন আপনার শরীরে পর্যাপ্ত টেস্টোস্টেরন হরমোন পর্যাপ্ত পরিমাণে আছে কিনা। এছাড়াও কিছু লক্ষণ আছে যেগুলো দেখলে বুঝতে পারবেন আপনার টেস্টোস্টেরনের ঘাটতি রয়েছে কিনা। যেমনঃ  

যৌ- -ন দুর্বলতা 

এই হরমোন কমে গেলে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়ে যৌ- -ন স্বাস্থ্যের উপর। অতিরিক্ত হারে কমে গেলে লিঙ্গ দৃঢ় হয় না এবং খুব অল্প সময়ে বীর্যপাত হয়ে যায়। 

চুল পড়ে যাওয়া | টেস্টোস্টেরন হরমোন কি

এই পুরুষ হরমোনটি চুল এবং দাড়ি সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত। এটির মাত্রা কমে গেলে চুল পড়ে যেতে পারে। 

আরও পড়ুনঃ ব্রণ দূর করার উপায়

বিষণ্নতা | টেস্টোস্টেরন হরমোন কি

জার্নাল অব সেক্সয়ুাল স্টাডিতে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে টেস্টোস্টেরনের অভাব রয়েছে এমন 56 শতাংশ পুরুষ বিষণ্ণতায় ভোগে। 

অসস্তি ও ব্যথা | টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির উপায়

এই টেস্টোস্টেরন হরমোনের অভাবে প্রতিনিয়ত অস্বস্তিবোধ হতে পারে। এছাড়া পেশি শক্তি হারায় এবং হাড়ের সংযোগস্থলের ব্যথা অনুভূত হয়। এর প্রভাবে পরবর্তী সময় বড় ধরনের আঘাতের সম্মুখীন হয় মানুষ। 

অবসাদ | টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির উপায়

দুপুরের খাবারের পর অনেকের দুর্বল ভাব চলে আসে। অফিসের টেবিলে প্রায় উদ্দীপনা হারিয়ে যায়। যে কোনো উদ্যোমী কাজে উৎসাহ মেলে না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন এমনটা ঘটলে টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা পরীক্ষা করানো উচিত। 

স্তনের আকার বৃদ্ধি | টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির উপায়

এই হরমোন কম থাকলে দেহের স্টোরোজেন ও টেস্টোস্টেরনের ভারসাম্য নষ্ট হয়। এতে পুরুষের স্তনের আকার বেড়ে যেতে পারে। 

মনোযোগের অভাব | টেস্টোস্টেরন বৃদ্ধির উপায়

মস্তিষ্ক ঘোলাটে করে তাই এই হরমোনের অভাব। এতে মনোযোগ নষ্ট হয় এবং স্মৃতি শক্তি কমে আসে ধীরে ধীরে। সব বুঝলাম এখন কিভাবে এটাকে ঠিক করা সম্ভব। এর মাত্রা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার জন্য দুটি পদ্ধতি আপনাদের সাথে আলোচনা করব।

শারীরিক ব্যায়াম এবং খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনা

ব্যায়াম হচ্ছে মানুষের জীবনধারা সম্পর্কিত অনেক রোগ প্রতিরোধে অত্যন্ত কার্যকর উপায় গুলির অন্যতম। একটি ব্যাপক গবেষণা পর্যালোচনায় দেখা যায় যারা নিয়মিত ব্যায়াম করেন তাদের টেস্টোস্টেরন লেভেল ফিটনেস এবং রিঅ্যাকশন টাইমের উন্নতি ঘটাতে সক্ষম হয়। ভার উত্তোলনের ব্যায়াম এই টেস্টোস্টেরন হরমোন বাড়াতে সবথেকে বেশি সাহায্য করে থাকে। তবে পুশআপ, স্কোয়ারট ইত্যাদি অনুশীলন গুলো টেস্টেস্টেরন টেস্টোস্টেরন বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে। তবে এই এক্সারসাইজ গুলো খুব বেশি পরিমাণে করা যাবে না। বিশেষ করে এক ঘণ্টার বেশি সময় এক টানা ব্যায়াম করা যাবে না এবং সপ্তাহে চার থেকে পাঁচ দিনের ভেতর সীমাবদ্ধ রাখা ভাল। অতিরিক্ত ব্যায়াম করলে আবার টেস্টোস্টেরন হরমোন কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 

ব্যায়াম করার পাশাপাশি চাপমুক্ত এবং রিলাক্স থাকার চেষ্টা করতে হবে। আপনার শরীরে টেস্টোস্টেরন লেভেল নির্ভর করে আপনি মানসিকভাবে কতটা সুখী তার ওপর। চলুন তাহলে জেনে নেই কোন কোন খাবার আপনার টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করবে। 

মধু | টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির খাবার তালিকা

খাদ্য তালিকার প্রথমে আছে মধু। মধুতে আছে প্রাকৃতিক নিরাময়কারী উপাদান বোরন। এই খনিজ উপাদান টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়ায় এবং নাইট্রিক অক্সাইডের মাত্রা ঠিক রাখে যা ধমনী সম্প্রসারণ করে লিঙ্গোথানের শক্তি সঞ্চার করে। 

আরও পড়ুনঃ কিভাবে সুন্দর করে কথা বলব | সুন্দরভাবে কথা বলার কৌশল

বাঁধা কপি | টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির খাবার তালিকা

এই সবজিতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ উপাদান। আরো আছে ইন্ডোল-৩ কারবিনোল। এই উপাদানটি টেস্টোস্টেরনকে বেশি কার্যকর করে তোলে। 

রসুন | টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির খাবার তালিকা

রসুনের আলোসীন যেীগ মানসিক চাপের হরমোন কর্টলিশের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ফলে টেস্টেস্টেরন ভালোমতো কাজ করে ভালো ফল পেতে কাঁচা রসুন খাওয়ার অভ্যাস করুন। 

ডিম | টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধি করার উপায়

ডিমে আছে স্যাচারাইটেড ফ্যাট, ওমেগা-৩, ভিটামিন ডি, কোলেস্ট্রল এবং প্রোটিন। টেসটোস্টেরন হরমোন তৈরির জন্য এই উপাদান গুলো জরুরী। 

কাঠ বাদাম | টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধি করার উপায়

নারী এবং পুরুষের ওভয়ের সেক্সড্রাইভের জন্য প্রতিদিন একমুঠো বাদাম যথেষ্ট। এই বাদামে রয়েছে জিংক যা টেস্টোস্টেরন হরমোন বাড়ায় আর কামনা-বাসনা বৃদ্ধি করে। 

পালংক শাঁক | টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধি করার উপায়

এটা প্রমাণিত যে ইস্ট্রোজেনের মাত্রা কমাতে এই শাঁক বিশেষ ভূমিকা পালন করে। তাছাড়া প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন-ই রয়েছে এই শাঁকে। আর এসবই টেস্টোস্টেরন হরমোন তৈরি হওয়ার উপাদান। 

ডালিম | টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ব্যায়াম

ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব ইম্পরট্যান্স রিসার্চ থেকে জানা যায় যৌ- -ন কর্মে অক্ষম পুরুষদের মধ্যে 47 শতাংশ যারা প্রতিদিন ডালিমের রস খেয়ে থাকেন তাদের অবস্থার উন্নতি হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ লেবুর অসাধারণ কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা

মাংস | টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ব্যায়াম

বিশ্বাস করা হয় যারা একেবারেই মাংস খায় না তাদের শরীরে টেস্টোস্টেরন এর পরিমাণ কম থাকে। তবে অতিরিক্ত মাংস খাওয়ার আগে সাবধান। কারণ অতিরিক্ত মাংস খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এছাড়াও সবজির বীজ, মিষ্টি আলু, কলা, ডার্ক চকলেট, কালোজিরা ইত্যাদি টেস্টোস্টেরন বাড়াতে সাহায্য করে। এগুলোর মধ্যে D Aspartic Acid রয়েছে। D Aspartic Acid একটি প্রাকৃতিক অ্যামিনো এসিড। যা কম টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়াতে পারে। এটি বীর্যের গুনাগুন এবং এবং উৎপাদন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। 

৩ মাসের একটি গবেষণায় পর্যাপ্ত বীর্য উৎপাদনে অক্ষম পুরুষদেরকে D Aspartic Acid দিয়ে দেখা গেছে তাদের বীর্য উৎপাদনের পরিমাণ দ্বিগুণ হয়ে গেছে। প্রতি মিলিতে 8.2 মিলিয়ন শুক্রানু জায়গায় 16.5 মিলিয়ন শুক্রানু হয়েছে। ভিটামিন ডি এক্ষেত্রে আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিটামিন গুলির অন্যতম। 

গবেষণায় দেখা গেছে এরমধ্যে মানবদেহের জন্য বিভিন্ন রকম উপকারিতা রয়েছে এবং এটি প্রাকৃতিক টেস্টোস্টেরন জোর্দারে সাহায্য করতে পারে। ভিটামিন ডি একটি চর্বি জাতীয় ভিটামিন। ভিটামিন ডি যা সূর্যা আলোকে চামড়ার মধ্যে উৎপাদিত হয়। আজকাল অসংখ্য মানুষ তাদের গায়ে খুব সামান্য রোদ মেখে থাকে। এর ফলে তারা ভিটামিন-ডি স্বল্পতায় বা ঘাটতিতে ভুগছে। 

ভিটামিন ডি এর সঞ্চয় বৃদ্ধি আপনার টেস্টোস্টেরন লেভেল জোরদার করবে। একটি গবেষণায় দেখা যায় ভিটামিন ডি'র ঘাটতি সাথে লো টেস্টোস্টেরন এর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। সূর্যলোক থেকে ভিটামিন ডি পেতে হলে প্রতিদিন কমপক্ষে 20 থেকে 25 মিনিট রোদ পোহাতে হবে। এবার চলুন জেনে নেই প্রাপ্তবয়স্কদের টেস্টোস্টেরনের উপর প্রভাব সম্পর্কে। 

এই হরমোনের প্রভাব বয়স্ক নারীদের তুলনায় বয়স্ক পুরুষদের মধ্যে বেশি পাওয়া যায়। কিন্তু উভয়ের জন্যই এটি খুবই দরকারী। স্বাভাবিক শুক্রাণু উৎপাদনে জন্য এই হরমোন ভুমিকা রাখে। এটি শার্টলি কোষের জিনকে সক্রিয় করে, শারীরিক শক্তি নিয়ন্ত্রক, পেশি গঠন করে। তবে এর পরিমিতি মাত্রায় থাকা শুধু যৌ--বন কালের জন্যই নয় সব সময় জন্য। এমনকি বৃদ্ধ বয়সের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। 

মনে রাখবেন যেকোনো বয়সের মানুষের রোগ প্রতিরোধ শরীরগঠন যৌ- -ন ক্রিয়ায় এবং অন্য সকল শারীরিক কর্মকান্ডের জন্য শরীরে পরিমিত মাত্রায় টেস্টোস্টেরন হরমোন থাকা গুরুত্বপূর্ণ। আপনার শরীরের টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বৃদ্ধি হতে পারে দ্রুত মাংসপেশি এবং জীবন শক্তি লাভের কারণ যা মাত্র কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই হতে পারে। মজার ব্যাপার হল এটি নারীদের সুস্বাস্থ্য এবং যৌ- -ন তার ব্যাপারেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 

তবে নারী-পুরুষ উভয়ের শরীরে পরিমিত মাত্রায় টেস্টেস্টেরন হরমোন থাকা উচিত। বিশেষ করে 13 বছর বয়সে এটি অবশ্যই নিশ্চিত করা প্রয়োজন। 25 থেকে 30 বছর বয়স থেকেই একজন মানুষের টেস্টোস্টেরনের মাত্রা স্বাভাবিক ভাবেই কমতে শুরু করে এটা একটা সমস্যা। সুতরাং প্রত্যেকেরই উচিত টেস্টোস্টেরনের লেভেল সর্বোচ্চ মাত্রায় রেখে জীবনধারায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া। 

আজকের আর্টিকেলে টেস্টোস্টেরন সম্পর্কে একটা ধারণা দেয়ার চেষ্টা করলাম। আমাদের জীবন ধারণের জন্য এই হরমোন কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা আশা করি বুঝতে পেরেছেন। মনে রাখবেন আপনার শারীরিক কোনো সমস্যা হতে পারে এই টেস্টোস্টেরন টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমে যাওয়ার কারণ। আর্টিকেলটির মাধ্যমে যদি আপনার এতটুকু সাহায্য হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট ও শেয়ার করতে ভুলবেন না। 

আরও পড়ুনঃ সময় কাটানোর উপায়

পোষ্ট ক্যাটাগরি: