ব্লগার থেকে টাকা আয় করার উপায় | ব্লগ দিয়ে ইনকাম করার উপায়

এইতো প্রায় ১ যুগ আগে পর্যন্তও নিজের লেখা গল্প, বই, কবিতা, প্রবন্ধ মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়াটা ছিল যেন অনেক বেশি কঠিন কাজ, বড় বড় জনপ্রিয় পত্রিকা কোম্পানিতে তাদের লেখা গুলো ছাপার সুযোগ পান খুব কমসংখ্যক লেখক। আর এটি নাহলে একমাত্র ভরসা ছোট ছোট ম্যাগাজিন আর এতেও আছে বিক্রির করার সমস্যা।

আর এই ছোট ছোট ম্যাগাজিন আকারে লেখা থেকে টাকা আয় করা বড়ই ভাগ্যর ব্যাপার? তবে অবস্থাটা খুব দ্রুতই পাল্টে গেছে, প্রযুক্তির উন্নয়নে ঘরে ঘরে ইন্টারনেট আসার ফলেই এসেছে ব্লগিং। নিজের তৈরি করা কন্টেন্ট, ইনফরমেশন, ফটোগ্রাফি সবকিছুই সহজে মানুষের পৌঁছে দ্রুত পৌঁছে দেওয়ার সহজ মাধ্যম হচ্ছে ব্লগ। 

নিয়মিত কন্টেন্ট তৈরি করতে হয়ে যায় পাঠক কূলও। আর হ্যাঁ এই ব্লগিং করেই আপনি মাসিক ১০০০-৫০০০ হাজার ডলার আয় করতে পারবেন। হতে পারে ব্লগ আপনার আয়ের প্রদান উৎস।

অনেক এই বলেন যে, ভারতে এবং বাংলাদেশে এখনও ব্লগিং করে যথেষ্ট পরিমাণ পরিমাণ টাকা আয়ের সুযোগ নাই। কিন্তু ভারত এবং বাংলাদেশে এমনও ব্লগাররা আছেন যারা ব্লগিং করে ব্লগার থেকেই মাসে আয় করছেন লাখ লাখ টাকা। টাকা আয় করার উপায় আছে আপনার হাতের কাছেই। ব্লগার থেকে টাকা আয় করার জন্য আপনাকে কয়েকটি পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে, আর তাহলেই আপনার ব্লগটিই হবে আপনার ভবিষ্যতের টাকা আয়ের প্রধান পথ।

১. ব্লগে বিজ্ঞাপন দিয়ে টাকা আয়

ব্লগার থেকে সবচেয়ে সহজে টাকা আয় করার প্রচলিত উপায় বিজ্ঞাপন দিয়ে টাকা আয়। আপনি যদি ভেবে থাকেন ব্লগার থেকে টাকা আয় করবেন প্রথমবারের মতো তাহলে এই বিজ্ঞাপন দিয়ে টাকা আয় করার এই উপায় আপনি বেছে নিন। সারা দুনিয়াতে ব্লগে বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে থাকে আর সেখান থেকে আয় করা আপনি চালু করে দিতে পারেন, আর আমাদের দেশ সহ সারা বিশ্বে এই অ্যাডসেন্স দিয়ে টাকা আয় তা খুবই জনপ্রিয়।

এখন কথা হলো ব্লগে বিজ্ঞাপন কিভাবে কাজ করে -আপনার ব্লগে অ্যাডসেন্স সংযুক্ত করে নিন, আর আপনার ওয়েবসাইটের পাঠক যদি সেই অ্যাডসেন্স বা বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে তাহলে আপনি প্রতি ক্লিক এর জন্য পেয়ে যাবেন কমিশন।

আপনার ব্লগে কীভাবে বিজ্ঞাপন ব্যবহার করবেন-

১। আপনাকে প্রথমে বেছে নিতে হবে যে আপনি কোন কোম্পানির বিজ্ঞাপন ব্যবহার করবেন আপনার ব্লগ সাইটে। তাই জন্য বেছে নিন একটি অ্যাডসেন্স নেটওয়ার্ক। আমার জানামতে বা দেখামতে ব্লগ এবং বিজ্ঞাপন দাতা উভয়ের মধ্যেই সবথেকে জনপ্রিয় AdSense Network হলো Google AdSense। এছাড়া আরও বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক রয়েছে যেমন, BidVertiser, Infolinks এর মতো আরও বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্কও।

২। আপনার পছন্দের Network AdSense Publisher হওয়ার জন্য অ্যাপ্লিকেশান করুন। অন্যান্য ইনফরমেশনের সাথে আপনার ব্যাঙ্ক আকাউন্ট, যেখানে ব্লগার থেকে অ্যাডসেন্সের টাকা পাঠানো হবে তার বিবরণও দিতে হবে আবেদন পত্রে তাই আপনাকে সেই বিবরণ তৈরি রাখতে হবে।

৩। আপনার করা বিজ্ঞাপনের জন্য আবেদনটি গ্রহণ যোগ্য মনে হলে বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক এর থেকে তারা আপনাকে মেইল করে জানিয়ে দিবে।

৪। এর পরবর্তীতে আপনাকে বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক থেকে বিজ্ঞাপন কোড পাঠিয়ে দিবে আর সেই কোড গুলো আপনি আপনার ব্লগে কোডিং এর মধ্যে বসিয়ে দিতে হবে। আপনি আপনার আপনার ওয়েবসাইট এর যে কোন পছন্দ মতো জায়গায় কোড গুলো ব্যবহার করতে পারবেন। তবে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি কোড বসানো যাবে না। যেমন, আপনি অ্যাডসেন্স কোড গুলোকে লেখার মাঝে বা লেখার পাশে সাইডবারে বসাতে পারেন।

৫। আপনি বিজ্ঞাপন কোড গুলো ঠিক স্থানে বসানোর পড়ে অ্যাডসেন্স নেটওয়ার্ক থেকে দুই ঘন্টার মধ্যেই বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্কের পক্ষ থেকে তা আপনার ব্লগে পাবলিশ করা হবে এবং বিজ্ঞাপন গুলো আপনার ব্লগে বা ওয়েবসাইটে দেখাবে।

৬। সর্বপোরি আপনার বিজ্ঞাপন বসানোর কাজ শেষ। এখন আপনার সাইটের পাঠক বা ভিজিটরগণ এই সকল বিজ্ঞাপনে ক্লিক করলেই আপনার অ্যাকাউন্টে টাকা জমা হতে শুরু হবে।

ব্লগ থেকে কত টাকা আয় করতে পারবেন

বিজ্ঞাপনে প্রতি ক্লিকে 0.01 Dollar থেকে 50 US Dollar পর্যন্ত আয় করা সম্ভব। আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের বিষয়বস্তুর ওপর নির্ভর করবে আপনার টাকা আয়। কেননা ব্লগে কন্টেন্টের উপর ভিত্তি করে বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক গুলো। আর সেক্ষেত্রে আপনার সাইট থেকে আয়ের পরিমাণ নির্ভর করে কতজন ভিজিটর আপনার সাইটের বিজ্ঞাপন এর উপর ক্লিক করছেন তার ওপর।

ব্লগ থেকে বেশি টাকা আয় করবেন কীভাবে- 

ব্লগে কোন প্লেসে বিজ্ঞাপন বসালে সবচেয়ে বেশি পাঠকের চোখে পড়বে এবং পাঠকরা বিজ্ঞাপনে ক্লিক করবে বা বিজ্ঞাপনে ক্লিক করতে উৎসাহিত হবে, সেইটা আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে। ব্লগে ঠিক করুন আপনি কেমন বিজ্ঞাপনের ব্যবহার করবেন। যেমন কোনও ব্লগে ছবিসহ বিজ্ঞাপনে বেশি ক্লিক পাঠকরা আবার অন্য কোনও ব্লগে লেখা বিজ্ঞাপনের উপর বেশি ক্লিক হয়।

২. ব্লগে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়

অনেক বেশি ভালো রকমের টাকা আয় করতে পারবেন এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মূলত ব্লগে কোন কন্টেন্ট মাধ্যমে কোন একটি প্রোডাক্টকে বা পরিষেবার প্রচার বা বিস্তারিত লিখতে হবে আপনাকে। পণ্য বা পরিষেবাটি প্রচার করার আগে প্রোডাক্ট এর বিষয়ে সতর্ক হয়ে নিন। আপনার সাইটের ভিজিটরগণ কি কি প্রোডাক্ট পছন্দ করে কি কি প্রোডাক্ট কিনতে চায়। 

তা আপনাকে বুঝতে হবে। আর এটি করার জন্য প্রয়োজন অনেক বেশি গবেষণা ও বিশ্লেষণ। পণ্য পরিষেবা প্রচার করার সময় হতে অনেক বেশি হবে সাবধান, কেননা পাঠক বা ভিজিটররা আপনার তৈরি কন্টেন্ট পড়ার জন্য আপনার ওয়েবসাইটে আসেন। আর যদি সারাক্ষণ পণ্য বা পরিষেবার প্রচার প্রচারনা দেখে তাহলে পাঠকগণ বিরক্ত হয়ে ওয়েবসাইট ত্যাগ করতে পারে। যা মোটেও ভালো কোন বিষয় না।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কীভাবে করতে হয়- 

আপনার ব্লগে লেখার সাথে পণ্য অথবা পরিষেবাটির লিঙ্ক আপনার ব্লগে প্রকাশ করতে হবে। যখন পাঠকরা আপনার পোস্টে সেই লিঙ্কে ক্লিক করবে এবং সেখান থেকে যখন প্রোডাক্ট কিনবে তখন আপনি কমিশন পেয়ে যাবেন। তবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে প্রথমের দিকে টাকা আয় করা একটু কষ্টকর এবং সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। যদি আপনার ওয়েবসাইটটি অনেক বেশি জনপ্রিয় হয়ে যায় তাহলে সেখান থেকে আপনি অ্যাফিলিয়েট করে খুব ভালো মানের টাকা আয় করতে পারবেন বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করা সম্ভব।

কীভাবে আপনার ব্লগে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন-

১। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে বেছে নিতে হবে যে আপনি কোন প্রোডাক্ট বা পরিষেবার মার্কেটিং করতে চাচ্ছেন। ভারতে কয়েকটি প্রচলিত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সাইট গুলো হলো Click bank, OMG India, Trootrac Media। এগুলা ছাড়াও ফ্লিপকার্ট বা আমাজন এর মতো বড় বড় কোম্পানি গুলোতে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য সরাসরি যুক্ত হওয়ার সুযোগ আছে। আর বাংলাদেশে কয়েকটি প্রচলিত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সাইট রয়েছে যেমন রকমারি, ইভালি, দারাজ ইত্যাদি সাইটের পণ্য আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে কমিশন পেতে পারেন।

২। অ্যাফিলিয়েট করার জন্য আপনি পছন্দের ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন ফ্রম পূরণ করে নিন। আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং-এর জন্য কি কি পন্থা অবলম্বন বা কৌশল ও পদ্ধতি অনুসরণ করেছেন সে সম্পর্কে জানতে চাইতে পারে আবেদন ফ্রম পুরন করার সময়।

৩। আমার জানামতে বেশির ভাগ ওয়েবসাইট গুলো ১ থেকে ২ দিন বা ২৪-৪৮ ঘন্টার মধ্যে তারা তাদের সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়ে থাকে আপনার মেইলে। যে আপনার আবেদন আবেদন এর যোগ্য হয়েছে কিনা। 

৪। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য আবেদনটি গ্রহণ যোগ্য হলে আপনি আপনার অ্যাফিলিয়েট অ্যাকাউন্টটিতে লগ-ইন করে নিন। এর পর আপনার পছন্দ মতো প্রোডাক্টটি বেছে নিন আপনার ব্লগ সাইটের জন্য উপযুক্ত প্রোডাক্টের লিঙ্কটি। প্রোডাক্টের লিঙ্ক অথবা বিজ্ঞাপনটি আপনার সাইটে অ্যাড করার পর দেখে নিন তা সঠিক ভাবে কাজ করছে কি না। এবং সব সময় চেষ্টা করবেন প্রোডাক্টের ভালো এবং মন্দ উভয় দিক আলোচনা করার।

৩. Direct paid promotion করে টাকা আয়

আপনি একটি সফল ব্লগ বানানোর পর “direct paid promotion” করা আপনার আয় করার জন্য অনেক বেশি লাভজনক বিষয় হিসেবে প্রমাণিত হতে পারে। এর জন্য আপনাকে প্রথমে আপনার ওয়েবসাইটে ভালো ভাবে কোয়ালিটি সম্পূর্ণ আর্টিকেল পাবলিশ করতে হবে এবং সেই লেখাগুলো বিভিন্ন রকম মাধ্যমে প্রোমোট (promote) করতে হবে। তারপর, যখন কিছু মাস পর আপনার ব্লগে বা ওয়েবসাইট অনেক বেশি পরিমানে ভিজটর আসবে, সেই সময় আপনি এই পেইড প্রমোশন এর কাজ শুরু করে দিতে পারবেন।

এর মানে হলো যখন আপনার ব্লগে বা ওয়েবসাইট বেশি বেশি জনপ্রিয় এবং ফেমাস হয়ে উঠবে তখন বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানি থেকে তাদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস এর প্রোমোশনের জন্য আপনার কাছে আসবে আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রোডাক্ট গুলোকে প্রোমোশন করতে। এছাড়াও আপনি চাইলে কিছু কিছু দোকানে বা কোম্পানিতে গিয়ে আপনিও নিজের ওয়েবসাইটে বা ব্লগে তাদের প্রোডাক্ট গুলি প্রমোশন করার অফার দিতে পারেন। 

আপনারা আর্টিকেলের মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানির প্রোডাক্ট ও সার্ভিস এর প্রমোশন বা মার্কেটিং করতে পারবেন। এবং যার ফলে সেই সকল কোম্পানি গুলোর থেকে আপনি খুব ভালো মানের টাকা আয় করতে পারবেন।

বর্তমান সময় হলো প্রযুক্তি এবং ইন্টারনেটের যুগ, ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনি যেকোনো প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের প্রচার করতে পারবেন খুব সহজে এবং খুব লাভজনক পদ্ধতিতে। অনেক সময় এই রকম পদ্ধতিকে বলা হয় ডিজিটাল মার্কেটিং। তাই শুধু কেবল বড় বড় কোম্পানি নয় ছোট ছোট অনেক কোম্পানি রয়েছে যেমন; 

ব্লগ (Blog), ওয়েবসাইট (Website), ডিজিটাল প্রোডাক্ট কোম্পানি (Digital Products Company), ওয়েব হোস্টিং কোম্পানি (Web Hosting Company), ডোমেইন কোম্পানি (Domain Company), ই-কমার্স ওয়েবসাইট (E-commerce Website), লোকাল সপ Local Shop এই সকল কোম্পানি গুলো তারা সফল এবং নামকরা ব্লগারদের কে টাকা দিয়ে তাদের পণ্যের প্রমোশন বা মার্কেটিং ইন্টারনেটে করে নিয়েছেন বা এখন এই পদ্ধতি অবলম্বন করছে।

৪. নিজ ব্যবসায়ের কন্টেন্ট বিপণন

এখনকার সময়ে অনেক বড় প্রতিষ্ঠান গুলোই তাদের সেবা গুলো গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দেয়ার জন্য ব্লগ বা ওয়েবসাইট পরিচালনা করে আসছে। আপনি যদি স্থানীয় কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক হন। তবে সেই ব্যবসার জন্য আপনি ওয়েবসাইট পরিচালনা করতে পারেন। পাঠকদের সহায়তার জন্য আপনি কন্টেন্ট লিখতে পারেন। আপনি যদি কর্তৃত্ব অর্জন করতে পারেন তাহলে গ্রাহকরা আপনাকে বিশ্বাস করবে। 

এরপর আপনি আপনার দর্শকদের কাছে নিজের পণ্যের বিজ্ঞাপন দিতে পারেন। আর নিজের ব্লগ ব্যবহার করেই আপনি অনলাইনে আপনার পণ্য বিক্রয় করতে পারেন বা গ্রাহকদের কাছে আপনার দোকান বা প্রতিষ্ঠানের অবস্থান প্রচার করতে পারেন।

৫. নিজের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস বিক্রি করে আয়

আপনার যদি নিজস্ব কোন পণ্য থাকে অথবা আপনি কি কোন সার্ভিস বা সেবা দিয়ে থাকেন। তাহলে আপনার পণ্য বা সার্ভিস আপনার ব্লগ সাইটের মাধ্যমে প্রচার প্রচারণা করে ব্লগের মাধ্যমে সেল টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যেমন অনেক এই ডোমেইন হোস্টিং সার্ভিস দেয়, কেউ কেউ গ্রাফিক্স ডিজাইন, কেউ এসএইও SEO ইত্যাদি সার্ভিস দেয় এ রকম আরও কিছু রয়েছে অনেক আছে।

৬. ইমেইল বিক্রি করে ব্লগার থেকে আয়

অনেক ওয়েবসাইট আছে যেসকল সাইত ভিজিট করলে তারা ভিজিটর দেরকে ইমেল দিয়ে তাদের ব্লগ সাবস্ক্রাইব করার জন্য বলে থাকে। আপনার ওয়েবসাইটটি যদি ভালো হয় এবং ভিজিটররা যদি সাবস্ক্রাইব করে থাকে তাহলে আপনি তাদের ইমেইল গুলো লিস্ট আকারে বিভিন্ন ইমেইল মার্কেটারদের কাছে বিক্রি করে ভালো টাকা আয় করতে পারবেন। ইমেইল মার্কেটারগণ এই সকল ইমেইল দিয়ে তাদের বিভিন্ন ধরনের পণ্য এর প্রমোশন করে থাকে। 

আরো পড়ুনঃ অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে ২০২২

পোষ্ট ক্যাটাগরি:

এখানে আপনার মতামত দিন

0মন্তব্যসমূহ

আপনার মন্তব্য লিখুন (0)