ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট - ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায়

ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট, ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় নিয়ে আমাদের আজকের এই লেখা। কমবেশি আমরা সবাই ফোড়া শব্দটির সাথে পরিচিত। কেননা মানবদেহে অনেক সময় ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক জনিত ভাইরাসের কারণে বিষফোঁড়া দেখা দেয়। যেটা অত্যন্ত জ্বালা যন্ত্রণার সৃষ্টি করে। বিশেষ করে যখন ফোড়া না পেকে গিয়ে শক্ত হয়ে যায় সেক্ষেত্রে দেখা দেয় বড় সমস্যা।

আর এ কারণে ফোড়া হলে করনীয় কি, ফোড়া পাকিয়ে বের করার উপায়, ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট ও ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় এবং ফোড়া পাকানোর সবচেয়ে কার্যকরী উপায় সম্পর্কে জানব খুঁটিনাটি।

তাহলে আসুন জেনে নেই, ফোড়া কিভাবে পাকানো হয়, ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট ওষুধের নাম এবং পাছায় ফোড়া হলে করণীয় কি এ সম্পর্কে বিস্তারিত। সাথে আরও পড়তে পারেন কৃমির ঔষধ কোনটা ভালো, কুকুর কামড়ালে কত দিনের মধ্যে টিকা দিতে হয় এবং চুলকানি দূর করার ক্রিম ও ঔষধের নাম ২০২৪

ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট

(toc) #title=(এক নজরে সম্পূর্ণ লেখা পড়ুন)

ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট | বিষ ফোঁড়া পাকানোর ক্যাপসুল | ফোড়া পাকানোর ঔষধ

ফোড়া পাকানোর জন্য চিকিৎসকরা সাধারণত কিছু হোমিওপ্যাথি এবং কিছু অ্যালোপ্যাথিক ঔষধ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে সবচেয়ে পরিচিত ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট ও ক্যাপসুল ওষুধের নাম গুলো হলো–

  • Doxin 100 mg (ডক্সিন ১০০ এম জি ক্যাপসুল)
  • Flucloxacillin 500 mg (ফ্লুক্লক্সাসিলিন ৫০০ এমজি ক্যাপসুল)
  • Sefril 250 mg (সেফরিল ২৫০ এমজি ক্যাপসুল)
  • Cephran 500 mg (সেফরান ৫০০ এমজি ক্যাপসুল)
  • Lovofloxacin 500 mg (লোভোফ্লক্সাসিন ৫০০ এমজি ট্যাবলেট)
  • Cefixime -3 200 mg (সেফিক্সাইম-৩ ২০০ এমজি ট্যাবলেট)

Doxin 100 mg (ডক্সিন ১০০ এম জি ক্যাপসুল)

ফোড়া পাকানোর জন্য একটি কার্যকরী ঔষধ ডক্সিন ১০০ মিলিগ্রাম। যেটা ক্যাপসুল আকারে পাওয়া যায়। এই ওষুধটি মূলত ডক্সিসাইক্লিন হাইড্রোক্লোরাইড জেনেরিক এর একটি ঔষধ। যেটা তৈরি করেছে অপসোনিন ফার্মা লিমিটেড। এই ঔষধ টি অ্যাভেইলেবল রয়েছে ডক্সিন ৫০ এমজি এবং ডক্সিন ১০০ এম জি হিসেবে।

মূলত আপনার যদি ফোড়ার সমস্যা থেকে থাকে তাহলে সাধারণ ডোজ হিসেবে প্রথম দিনে ২০০ মিলিগ্রাম তারপরে ৭ থেকে ১০ দিনের জন্য প্রতিদিন ১০০ মিলিগ্রাম ঔষধ সেবন করতে পারবেন। আর যদি গুরুতর সংক্রমণ ঘটে সেক্ষেত্রে দশ দিনের জন্য প্রতিদিন ২০০ মিলিগ্রাম ঔষধ সেবন করতে হবে।

আর ফোড়াটি যদি ব্রণ আকৃতির হয় সেক্ষেত্রে প্রতিদিন ১০০ মিলিগ্রাম ঔষধ সেবন করাটাই সঠিক সেবন মাত্রা। আর সেবন বিধি হচ্ছে বসা অথবা দাঁড়ানো যেকোনো অবস্থাতেই এই ওষুধটি পর্যাপ্ত পানি সহ সেবন করা সর্বোত্তম। আর হ্যাঁ, এই ওষুধের বাজার মূল্য প্রতি ক্যাপসুল ২.২১ টাকা এবং ১০০ টি ট্যাবলেট প্যাকেজের টোটালমূল্য ২২১ টাকা।

Flucloxacillin 500 mg (ফ্লুক্লক্সাসিলিন ৫০০ এমজি ক্যাপসুল)

ফ্লুক্লক্সাসিলিন, ফ্লুক্সাসিলিন নামেও পরিচিত। মূলত এটি একটি অ্যান্টিবায়োটিক যা ত্বকের সংক্রমণ, বাহ্যিক কানের সংক্রমণ, পায়ের আলসারের সংক্রমণ, ডায়াবেটিক পায়ের সংক্রমণ এবং হাড়ের সংক্রমণের জন্য ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও এটি নিউমোনিয়া এবং এন্ডোকার্ডাইটিসের চিকিৎসার জন্য অন্যান্য ওষুধের সাথে একসাথে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

মূলত ফোড়া পাকানোর জন্য সবচেয়ে ভালো ট্যাবলেট হিসেবে ইতিমধ্যে তালিকায় অবস্থান করছে ফ্লুক্লক্সাসিলিন ৫০০ এমজি ঔষধটি। যেটা ৭ থেকে ১৪ বছর বয়সী ব্যক্তিরা ফোড়া সমস্যা থেকে পরিত্রাণের জন্য দিনে চারবার খেতে পারবেন। আর এই ওষুধটি খেতে হবে ৭ থেকে টানা ১৪ দিন পর্যন্ত। যার বাজার মূল্য প্রতি ক্যাপসুলের দাম ১২.৬০ টাকা।

Sefril 250 mg (সেফরিল ২৫০ এমজি ক্যাপসুল)

ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট বা ফোড়া পাকানোর মেডিসিন হিসেবে খুবই জনপ্রিয় সেফরিন। যে ঔষধটি ট্যাবলেট, ক্যাপসুল, সিরাপ এবং ড্রপ আকারে পাওয়া যায়। মূলত এই ক্যাপসুল ওষুধটির ২৫০ এমজির মূল্য মাত্র ৮.০৩ টাকা। আর যদি পুরো স্ট্রিপ কিনতে চান সে ক্ষেত্রে স্ট্রিপ প্রাইজ ৩২.১২ টাকা।

এটি মুখে সেবনযোগ্য একটি ঔষধ। যেটা ফোড়া জনিত সমস্যার জন্য ৮ থেকে ১৫ বছর বয়সী ব্যক্তিরা প্রতিদিন একটি করে দিনে তিন থেকে চারবার সেবন করতে পারবেন এবং একটানা সাত থেকে ১৪ দিন খেতে হবে।

অন্যদিকে যাদের বয়স ১৫ বছর অথবা ১৫ বছরের বেশি তারা এই ওষুধটি আড়াইশো মিলিগ্রাম থেকে ৫০০ মিলিগ্রাম খেতে পারবেন। কিন্তু কতটুকু পরিমাণে খাবেন এ ব্যাপারে নিশ্চিত হতে অবশ্যই চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা জরুরি এবং তাদের ইনস্ট্রাকশন বা প্রেসক্রিপশন অনুসরণ করে ঔষধ খাওয়া সর্বোত্তম।

Cephran 500 mg (সেফরান ৫০০ এমজি ক্যাপসুল)

অপসোনিন ফার্মা লিমিটেডের তৈরিকৃত আরেকটি কার্যকরী ক্যাপসুল ঔষধ সেফ্রান। যেটা ক্যাপসুল, ইনজেকশন, সিরাপ এবং ড্রপ আকারে পাওয়া যায়। যদি কারো ফোঁড়া জনিত সমস্যা হয় সেক্ষেত্রে সেফরান ৫০০ এমজি ক্যাপসুল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকরা। যার প্রতি পিসের বাজার মূল্য ১৫.০৫ টাকা।

শিশুদের, প্রাপ্ত বয়স্কদের সেফরান ৫০০ এমজি ক্যাপসুলটি একটি নির্দিষ্ট মাত্রা সেবন করা উচিত। আর তাই আপনার সমস্যার উপর ভিত্তি করে এই ওষুধটি কতটুকু মাত্রায় দিনে কতবার সেবন করতে হবে সেটা জানতে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

Lovofloxacin 500 mg (লোভোফ্লক্সাসিন ৫০০ এমজি ট্যাবলেট)

এটি একটি অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ। মূলত যাদের বয়স ১০ থেকে ১৫ বছর তাদের ক্ষেত্রে লোভোফ্লক্সাসিন ২৫০ এমজি ট্যাবলেট চিকিৎসকরা দিনে একবার খাওয়ার পরামর্শ দেন এবং টানা ৭ থেকে ১৪ দিন খেতে বলেন। আর যাদের বয়স ১৫ বছরের ওপরে তারা এই ওষুধটি দিনে দুইবার সেবন করে থাকেন। আপনি যদি আপনার ফোরার সমস্যা খুব দ্রুত ঠিক করতে চান, জানতে চান আপনার পড়ার জন্য কোন ওষুধটি সবচেয়ে কার্যকরী তাহলে নিকটস্থ চিকিৎসকের সাথে আলোচনা করাটা সর্বোত্তম।

আরো পড়ুনঃ কোন ফর্মুলা দুধ ভালো: জেনে নিন বাচ্চাদের ফর্মুলা দুধ কোনটা ভালো

Cefixime -3 200 mg (সেফিক্সাইম-৩ ২০০ এমজি ট্যাবলেট)

স্কয়ার কোম্পানির তৈরিকৃত ঔষধ Cefixime -3 200 mg (সেফিক্সাইম-৩ ২০০ এমজি ট্যাবলেট), যাদের ফোড়ার সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য খুবই কার্যকরী একটি ঔষধ এটি। যেটা ১০ থেকে ১৮ বছর বয়সী ব্যক্তিদের জন্য প্রতিদিন একটি করে ট্যাবলেট মুখে সেবনযোগ্য।

তো পাঠক বন্ধুরা, ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট বা ফোড়া পাকানোর সবচেয়ে কার্যকরী ঔষধ গুলো হিসেবে যে ওষুধগুলো সচরাচর সেবন করা হয়ে থাকে তাদের নাম, খাওয়ার নিয়ম এবং খাওয়ার ব্যাপারে সতর্কতা এটা দিয়ে বিষয়গুলো আমরা সংযুক্ত করেছি আমাদের আলোচনার মধ্যে। তবে এখন আসুন জেনে নেই, আপনি যদি প্রাকৃতিক উপায়ে অর্থাৎ ঘরোয়া উপায়ে ফোড়া পাকাতে চান সেক্ষেত্রে কি কি করতে পারেন!

ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় | ফোড়া উঠলে করণীয় | শরীরে অথবা পাছায় ফোড়া হলে করণীয়

ফোড়া পাকানোর বিভিন্ন ঘরোয়া উপায় রয়েছে। তবে ঘরোয়া উপায় গুলো সম্পর্কে জানার পাশাপাশি জেনে নিন শরীরে বা পাছায় ফোড়া হলে করণীয় কাজ হিসেবে কি কি করতে পারে আপনাকে। 

বিষ ফোড়া হলে কি করনীয়

  • প্রথমে কুসুম গরম পানি ও সাবান দিয়ে উক্ত স্থানটি পরিষ্কার করা উচিত
  • দ্বিতীয়ত ফোঁড়ার স্থান যদি ক্ষত হয় তাহলে খতে স্টেরাইল গজ ব্যান্ডেজ লাগানো উচিত
  • অতঃপর আক্রান্ত স্থানে হাত লাগানোর পূর্বে ভালোভাবে হাত পরিষ্কার করা উচিত
  • আইবুপ্রফেন সেবন করা উত্তম
  • ফোড়া খোঁচানো, জোর করে ফাটানো বা অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করা থেকে বিরত থাকা উচিত
  • ফোড়ার সংস্পর্শে আসা জিনিসগুলো অন্যদেরকে ব্যবহার করতে নিষেধ করা উচিত
  • ফোড়া সমস্যা দ্রুত ঠিক না হলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জরুরী

পাশাপাশি, ফোড়ার সমস্যা থেকে বাঁচতে ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় গুলো প্রয়োগ করা জরুরী। আপনি ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় হিসেবে নিচের টিপসগুলো ফলো করতে পারেন।

ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায়

১। ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় হিসেবে আকন্দ গাছের আঠা ব্যবহার করা উত্তম। এর জন্য খুঁজে বের করুন আকন্দ গাছ তারপর সেখান থেকে আঠা সংগ্রহ করে আঠাটুকু ফোঁড়ার মুখে লাগিয়ে রাখুন। 

২। ফোড়া পাকানোর আরেকটি কার্যকরী উপায় হচ্ছে লাল জবা পাতার ব্যবহার। তোর জন্য লাল জবা গাছের একটি পাতা নিয়ে পাতাটির মাঝখানে একটি ফুটো করুন। তারপর পাতাটি ফোঁড়ার মুখের ওপর বসিয়ে হালকা করে একটি কাপড় অথবা রশি দিয়ে বেঁধে রাখুন। 

৩। ফোড়া পাকানোর আরেকটি উপায় হলো গাদা ফুলের পাতা ভালোভাবে বেটে হালকা গরম করে নিয়ে ফোঁড়ার উপরে লাগিয়ে রাখা।

৪। এছাড়াও আরো রয়েছে হলুদের গুড়ার ব্যবহার, অর্জুন গাছের পাতার ব্যবহার, পানের পাতার ব্যবহার, তিলের তেল ও নিশিন্দা পাতার রস ব্যবহার, ভেললা গাছের ছালের ব্যবহার সহ প্রভৃতি।

ফোড়া সম্পর্কে - FAQ

এখন আসুন আলোচনার শেষ পর্যায়ে ফোড়া পাকানোর বিষয়ে বহুল জিজ্ঞাসিত কিছু প্রশ্ন ও সেগুলোর উত্তর সমূহ জেনে নেওয়া যাক।

১. ফোড়া শক্ত হলে করণীয়

ফোড়া অতিরিক্ত শক্ত হলে করণীয় হচ্ছে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সঠিক মেডিসিন সেবন করা।

২. ফোড়া হলে কি ঔষধ খাবো?

ফোড়ার সমস্যার সমাধানে বিভিন্ন ট্যাবলেট, ক্যাপসুল ও অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ রয়েছে। মূলত এক এক ফোড়ার জন্য এক একটি ওষুধ খাবার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকরা। ইতিমধ্যে আমরা ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট বা পোড়া পাকানোর সবচেয়ে ব্যবহার্য ঔষধের নাম উল্লেখ করেছি সেগুলো খেতে পারেন। এ ব্যাপারে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করার।

৩. সোলার এন্টিবায়োটিক ঔষধের নাম কি?

ফোড়ার অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ এর নাম হচ্ছে সেফিক্সিম (Cefixime).

৪. পাছায় ফোড়া হলে করণীয়?

শরীরের যে অংশেই ফোড়া হোক না কেন করণীয় কাজ একই। উক্ত স্থান কি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা, সঠিক মাত্রায় ওষুধ সেবন করা এবং সতর্কতা অবলম্বন করা।

৫. ফোড়া হলে কি খাওয়া যাবেনা?

এমন কোন নির্দিষ্ট খাবারের নাম এখনো পর্যন্ত জানা যায়নি যেটা ফোড়া উঠলে খাওয়া যাবে না। তবে আপনি যদি এ বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা পেতে চান তাহলে আপনার চিকিৎসকে প্রশ্ন করতে পারেন।

৬. শরীরে ঘনঘন ফোড়া হওয়ার কারণ কি?

ঘন ঘন ফোড়া হওয়ার কারণ হচ্ছে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ।

৭. ফোড়ার জন্য কোন ঔষধ ভালো?

ওরাল রেজিমেনস ত্বকের ফোড়া সহ বেশিরভাগ রোগীর জন্য, ওরাল অ্যান্টিবায়োটিক থেরাপি যথেষ্ট। আর তাই চিকিৎসকরা ট্যাবলেট ওষুধ খাওয়ার পাশাপাশি ট্রাইমেথোপ্রিম-সালফামেথক্সাজোল, ডক্সিসাইক্লিন বা মিনোসাইক্লিন (গ্রেড 2C) পরামর্শ প্রদান করে থাকেন। 

৮. দ্রুত ফোঁড়া দূর করার উপায়?

পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা এবং চিকিৎসকের নির্দেশনা ও পরামর্শ অনুযায়ী চলা হচ্ছে দ্রুত ফোড়া দূর করার অন্যতম উপায়।

পরিশেষে

তো অডিয়েন্স বন্ধুরা, এই ছিল আমাদের আজকের ফোড়া পাকানোর ট্যাবলেট বা ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কিত আলোচনা। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এবং আমাদের আর্টিকেলগুলো থেকে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করবেন। সবাইকে আল্লাহ হাফেজ।

পোষ্ট ক্যাটাগরি: