ট্রাফিক আইন জরিমানা মোটরসাইকেল ২০২৪: জেনে নিন সব কিছু

হাসিবুর
লিখেছেন -

বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনা এড়াতে বাংলাদেশ সরকার নতুন ট্রাফিক আইন প্রবর্তন করেছেন। বিশেষ করে যারা ট্রাফিক আইন অমান্য করবে তাদের জন্য জরিমানার ব্যবস্থা করেছেন। ট্রাফিক আইন অমান্যকারীদের জন্য বাংলাদেশ ২০১৯ এর ট্রাফিক বিধি অনুযায়ী ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের যে জরিমানার তালিকা রয়েছে তা আমাদের প্রত্যকের জেনে রাখা প্রয়োজন।

সম্মানিত পাঠকবৃন্দ, আজকে আমি আপনাদের সাথে ট্রাফিক আইন জরিমানা মোটরসাইকেল নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। আজকের এই পোস্টটি ট্রাফিক আইন জরিমানা সংক্রান্ত সকল তথ্য নিয়েই সাজানো হয়েছে। তাই আজকের এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরোধ রইল।

সঠিকভাবে গাড়ি চালানোর জন্য আমাদের অবশ্যই ট্রাফিক আইন মেনে চলা উচিত। কেননা বর্তমানে ট্রাফিক আইন অমান্য করার কারণে জরিমানার নির্দেশ করা হয়েছে। তাই আপনাকে মেইন সড়কে গাড়ি চালাতে হলে অবশ্যই বাংলাদেশের ট্রাফিক আইন মানতে হবে।

মোটরসাইকেল আইন ২০২৪

(toc) #title=(সুচিপত্র)

ট্রাফিক আইন কি? যা আপনাকে জানতে হবে

একজন গাড়ি চালক যখন রাস্তায় নির্দিষ্ট কোন যানবাহন চালনা করবে। তখন সেই চালককে নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। তো এই নির্দিষ্ট নিয়মকানুন গুলোকে বলা হয় ট্রাফিক আইন। যেমনঃ ট্রাফিক সিগন্যাল মেনে চলা, যেখানে সেখানে পার্কিং না করা, যানবাহনের গতি নিয়ন্ত্রন করা ইত্যাদি।

রাস্তায় মোটরসাইকেল বা যানবাহন চালনায় যে কাগজপত্র সাথে রাখতে হবে

প্রধান সড়কে যানবাহন কিংবা মোটরসাইকেল চালাতে হলে অবশ্যই আপনার সাথে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র রাখতে হবে। যেসব কাগজপত্র ছাড়া আপনি কোনভাবেই প্রধান সড়কে যানবাহন চালাতে পারবেন না তা নিচে উল্লেখ করা হলো-

  • চালকের ড্রাইভিং লাইসেন্স
  • হালনাগাদ ট্যাক্স-টোকেন
  • মোটরযানের নিবন্ধন সনদ
  • হালনাগাদ ফিটনেস সনদ (মোটরসাইকেল ব্যতিত সকলের)
  • হালনাগাদ রুট পারমিট (বাণিজ্যিক মোটরযানের ক্ষেত্রে)

উপরের কাগজপত্র যদি আপনার সম্পূর্ণভাবে ঠিকঠাক থাকে তবে আপনি কোন ধরনের সমস্যা ছাড়াই মেইন রাস্তায় গাড়ি চালাতে পারবেন।

ট্রাফিক আইন ভঙ্গের শাস্তি

ট্রাফিক আইন ভঙ্গের কারণে শাস্তি প্রদান করা হবে। তাই আপনি যখন মোটরসাইকেল কিংবা গাড়ি চালাবেন তখন অবশ্যই বাংলাদেশের ট্রাফিক আইন মেনে গাড়ি চালাবেন। যদি আপনি ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করে গাড়ি চালান তবে আপনাকে শাস্তি ভোগ করতে হবে। ট্রাফিক আইন ভঙ্গের শাস্তি কি হতে পারে তা নিচে উল্লেখ করা হলো।

আপনারা নিচে ছবিটি ভালোভাবে লক্ষ্য করলে ট্রাফিক আইন ভঙ্গের শাস্তি কি হতে পারে তা বিস্তারিত ভাবে জানতে পারবেন।

ট্রাফিক আইন জরিমানা মোটরসাইকেল ২০২৪

আপনারা উপরের এই ছবিটি ভালোভাবে লক্ষ্য করলে বুঝতে পারবেন ট্রাফিক আইন ভঙ্গের শাস্তি কি হতে পারে।

১৯৮৩ সালের মোটরযান অধ্যাদেশে ট্রাফিক আইন ভঙ্গের শাস্তি সমূহ:

  • (139) ধারা নং অনুযায়ী হাইড্রোলিক হর্ন/নিষিদ্ধ হর্ন ব্যবহার করার জন্য 100 টাকা জরিমানা।
  • (140/1) নং ধারায় আদেশ অমান্য করলে, বাধা সৃষ্টি এবং তথ্য প্রদানে অস্বীকৃতি জানালে 400 টাকা জরিমানা।
  • (140/2) ধারা নং এর অধীনে একটি একমুখী রাস্তার বিপরীত দিকে গাড়ি চালানোর জন্য 200 টাকা জরিমানা।
  • (142) নং ধারায় নির্দেশিত গতির চেয়ে বেশি গতিতে গাড়ি চালানোর জন্য 300 টাকা জরিমানা এবং পুনরায় একই অপরাধ করলে 500 টাকা জরিমানা করা হবে।
  • (146) নং ধারায় থানায় যে সকল দুর্ঘটনা সংক্রান্ত অপরাধের ব্যবস্থা নেয়া হয়নি, সে সকল অপরাধে 500 টাকা জরিমানা আরোপ করা হবে, এবং একই অপরাধ বারবার করার জন্য 1,000 টাকা জরিমানা আরোপ করা হবে।
  • (149) ধারা অনুযায়ী কোনো ব্যক্তি অনিরাপদভাবে গাড়ি চালালে 250 থেকে 1000 টাকা জরিমানা করা হবে।
  • (150) ধারা নং-এ উল্লিখিত গাড়ি থেকে কালো বা অতিরিক্ত ধোঁয়া নির্গত হলে, 200/- টাকা জরিমানা করা হবে।
  • (151) ধারায় মোটরযান আইন লঙ্ঘন করে গাড়ি বিক্রি বা ব্যবহার বা পরিবর্তন করা হলে 2,000 টাকা জরিমানা করা হবে।
  • (152) ধারা নং অনুযায়ী ফিটনেস সার্টিফিকেট বা রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট অথবা রুটপারমিট ব্যতীত মোটরযান ব্যবহার করলে 1500 টাকা জরিমানা। একই অপরাধ বারবার ঘটলে 2500 টাকা জরিমানা।
  • (153) ধারা নং অনুযায়ী যদি কোন অননুমোদিত এজেন্ট বা ক্যানভাসার নিয়োগ করলে 500 টাকা জরিমানা এবং একই অপরাধের পুনরাবৃত্তি করলে 1000 টাকা জরিমানা আরোপ করা হবে।
  • (154) ধারা নং এর অধীনে গাড়ি চলাচলের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত মালামাল বহন অথবা অনুমোদিত ওজন অতিক্রম করলে 1000 টাকা জরিমানা, বারবার অপরাধের জন্য 2000 টাকা জরিমানা।
  • (155) নং ধারায় বীমা ব্যতীত কোনও গাড়ি চালালে 750 টাকা জরিমানা আরােপ করা হবে।
  • (156) নং ধারাতে উল্লেখিত অনুমতি ব্যতীত গাড়ি চালালে 750 টাকা জরিমানা আরোপ করা হবে।
  • (157) ধারা নং অনুযায়ী রাস্তার মাঝে প্রকাশ্যে কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে 500 টাকা জরিমানা প্রযোজ্য।
  • (158) নং ধারায় ইঞ্জিন, ব্রেক বা গাড়ির অন্য কোনো যন্ত্রাংশ বা গাড়ির বডি বা স্পিড গভর্নর বা ট্যাক্সিমিটারের সীলমোহরের সাথে কোনো অন্যায় হস্তক্ষেপ করলে, 500 টাকা জরিমানা আরোপ করা হবে।
ট্রাফিক আইন জরিমানা মোটরসাইকেল

ট্রাফিক আইন জরিমানা মোটরসাইকেল ২০২৪

যদি আপনি ট্রাফিক আইন মেনে মোটরসাইকেল চালাতে চান তবে আপনাকে ট্রাফিক আইন জেনে তারপর গাড়ি চালাতে হবে। কেননা ট্রাফিক আইন না মেনে গাড়ি চালালে ট্রাফিক আইন ভঙ্গের কারণে আপনার কাছ থেকে জরিমানা চাওয়া হবে। বর্তমান বাংলাদেশ সরকার সড়ক দুর্ঘটনা এড়াতে নতুন ট্রাফিক আইন প্রবর্তন করেছেন।

বাংলাদেশে মোটরসাইকেল চালানোর সময় বিভিন্ন ট্রাফিক আইন এবং নিয়মকানুন মেনে চলা প্রয়োজন। ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করলে জরিমানা বা শাস্তি পেতে পারেন। এখানে কিছু সাধারণ ট্রাফিক আইন এবং সেগুলোর জরিমানা সম্পর্কিত তথ্য দেওয়া হলো:

  • ড্রাইভিং লাইসেন্স না থাকা
  • হেলমেট না পড়া
  • নির্ধারিত গতি অতিক্রম করা
  • ট্রাফিক সিগন্যাল অমান্য করা
  • রেজিস্ট্রেশন ও ট্যাক্স টোকেন না থাকা
  • অনুমোদন ছাড়া বাইক মডিফাই
  • সন্দেহজনক আচরণ কিংবা পালানোর চেষ্টা করলে
  • অতিরিক্ত ওজন কিংবা যাত্রী

যারা ট্রাফিক আইন অমান্য করবে তাদের কাছ থেকে বড় অংকের টাকার জরিমানা ব্যবস্থা রেখেছেন। ট্রাফিক আইন অমান্যকারীদের জন্য বাংলাদেশ ২০১৯ এর ট্রাফিক বিধি অনুযায়ী ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের যে জরিমানার তালিকা তা নিম্নে প্রদান করা হলো:

ট্রাফিক আইন জরিমানা মোটরসাইকেল

ট্রাফিক আইন জরিমানা সংশোধন করা হয়েছে। পূর্বের পুরাতন আইনের থেকে নতুন আইনের জরিমানা অনেক বেশী করা হয়েছে। তাই আপনারা যারা মেইন রোডে ড্রাইভিং করবেন তারা অবশ্যই ট্রাফিক আইন মেনে সাবধানতার সাথে ড্রাইভিং করবেন।

নির্দিষ্ট ট্রাফিক আইন ভঙ্গের জন্য জরিমানা এবং শাস্তির পরিমাণ সময়ের সাথে পরিবর্তিত হতে পারে, তাই সঠিক ও হালনাগাদ তথ্যের জন্য স্থানীয় ট্রাফিক কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

নতুন ট্রাফিক আইন অনুযায়ী মোটরসাইকেল জরিমানার তালিকা

ধারা বিবরণ মোটরসাইকেল জরিমানা (১ম বার) মোটরসাইকেল জরিমানা (২য় বার)
১৩৭ ট্র্যাফিক নিয়ম ভাঙ্গার সাধারণ শাস্তি ২০০/- ৪০০/-
১৩৯ নিষিদ্ধ হর্ণ কিংবা শব্দ দূষণকারী যন্ত্র ব্যবহার ১০০/- /-
১৪০ নতুন ট্র্যাফিক আইন, রোড সিগন্যাল অমান্য ৪০০/- /
১৪০ (১) নির্দেশ না মানা, বাধা সৃষ্টি ও তথ্য দিতে অস্বীকৃতি ৪০০/- /
১৪০ (২) ওয়ানওয়ে সড়কে উলটো দিকে বাইক চালানো ২০০/- /
১৪২ নির্ধারিত গতির চেয়ে দ্রুত বাইক চালানো ৩০০/- ৫০০/-
১৪৬ দূর্ঘটনা সংক্রান্ত অপরাধের শাস্তি ৫০০/- ১০০০/-
১৪৯ নিরাপত্তাবিহীন অবস্থায় বাইক চালানো ২৫০/- (এইরূপ পরিস্থিতে কোনো ব্যক্তি বা সম্পত্তির ক্ষতি হলে ১,০০০/-) /
১৫০ মোটরবাইক থেকে ধোঁয়া বের হলে ২০০/- /
১৫১ অনুমোদন ছাড়া মোটরবাইক মডিফাই ও বিক্রি ২,০০০/- /
১৫২ রেজিস্ট্রেশন, ফিটনেস অথবা পারমিট ছাড়া মোটরবাইক চালানো ১৫০০/- ২৫০০/-
১৫৩ অনুমোদিত এজেন্ট ও ক্যানভাসার ৫০০/- ১০০০/-
১৫৪ ওভারলোড নিয়ে মোটরসাইকেল চালানো ১,০০০/- ২,০০০/-
১৫৫ ইনস্যুরেন্স ছাড়া মোটরযান চালানো ৭৫০/- /
১৫৬ অনুমোদন ছাড়া মোটরবাইক চালানো ৭৫০/- /
১৫৭ সড়ক অথবা পাবলিক প্লেসে প্রতিবন্ধতা সৃষ্টি ৫০০/- /
১৫৮ অনুমতি ছাড়া অন্য কারো বাইক চালানো ৫০০/- /
০০০ অবৈধ লেনে বাইক চালানো ১০০০/- /

মোটরসাইকেল আইন ২০২৪

যদি আপনি মোটরসাইকেল নিয়ে মেইন রোডে ড্রাইভিং করতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই নতুন ট্রাফিক আইন যথাযথভাবে মেনে ড্রাইভিং করতে হবে। মোটরসাইকেল চালানোর ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই হেলমেট ব্যবহার করতে হবে তাছাড়াও ড্রাইভিং লাইসেন্স অবশ্যই থাকতে হবে।

মোটরসাইকেল হেলমেট না থাকলে কত টাকা জরিমানা?

পূর্বের আইনে মোটরসাইকেলে ড্রাইভিং করতে গেলে মাত্র ২০০ টাকা জরিমানা করা হত। কিন্তু বর্তমান নতুন আইনে মোটরসাইকেলে ড্রাইভিং করতে গেলে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা করা হতে পারে। তাই সবাই সাবধানে মোটরসাইকেল ড্রাইভিং করবেন।

আরও জানুন: কাবিন নামা অনলাইন কপি: কাবিন নামা অনলাইন চেক করার নিয়ম

মোটরসাইকেল মামলা জরিমানা ২০২৪

মোটর সাইকেল ড্রাইভিং করার ক্ষেত্রে আপনার যদি যথাযথ কাগজপত্র যেমন ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি না থাকে তবে আপনাকে অর্থদন্ড জরিমানা করা হবে। ট্রাফিক আইন অমান্য করার কারণে আপনাকে মামলা দেওয়া হবে।

যদি আপনি ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া মোটরসাইকেল চালানোর চেষ্টা করেন তবে নতুন আইন অনুযায়ী ২৫ হাজার টাকা জরিমানা সহ ৬ মাসের জেল হতে পারে। এছাড়াও অবৈধ পার্কিং করার কারণে সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা জরিমানা হতে পারে। এছাড়াও বিস্তারিত জানতে উপরের ছবিটি ভালোভাবে লক্ষ্য করুন।

আরও জানুন: ট্রাফিক ফাইন পেমেন্ট করার নিয়ম

ড্রাইভিং লাইসেন্স এর মামলা কত টাকা ২০২৪

আপনি যদি ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া মোটরসাইকেল চালানোর চেষ্টা করেন তবে নতুন আইন অনুযায়ী ২৫ হাজার টাকা জরিমানা সহ ৬ মাসের জেল হতে পারে। এছাড়াও অবৈধ পার্কিং করার কারণে সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা জরিমানা হতে পারে।

বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন ও উত্তর সমূহ

ট্রাফিক আইন জরিমানা মোটরসাইকেল এই বিষয়ে আপনার মনে বেশ কিছু প্রশ্ন উঁকি দিতে পারে। তবে চলুন আর সময় নষ্ট না করে জেনে নেই সেই সমস্ত সকল প্রশ্নে উত্তরগুলো।

বর্তমানে বাংলাদেশে ট্রাফিক আইন কত প্রকার ও কি কি?

বর্তমানে বাংলাদেশে ট্রাফিক আইন মূলত তিন প্রকার।

  • বাহুর সংকেত
  • শব্দ সংকেত
  • আলোর সংকেত

কত সালে বাংলাদেশে সর্ব প্রথম ট্রাফিক আইন গঠন করা হয়েছিলো?

সর্ব প্রথম ১৯৮৩ বাংলাদেশে ট্রাফিক আইন গঠন করা হয়েছিল। আর এই উক্ত আইনের নাম দেওয়া হয়েছিলো, “মোটরযান আইন”।

উপসংহার

বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনা কমিয়ে আনতে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ নতুন ট্রাফিক আইন প্রবর্তন করেছেন। তাই আমাদের প্রত্যকের উচিত বাংলাদেশের নতুন ট্রাফিক আইন মেনে চলা। যদি আপনি ট্রাফিক আইন না মেনে মেইন রাস্তায় মোটরসাইকেল কিংবা গাড়ি ড্রাইভিং করেন তবে আপনাকে ট্রাফিকে আইনে মামলা দেওয়া হবে। আর নতুন আইনে ট্রাফিক আইনে মামলা হলে আপনাকে অনেক টাকা জরিমানা দিতে হবে।

আরও জানুন: চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়া ২০২৪

সম্মানিত পাঠকবৃন্দ, আজকে আমি আপনাদের সাথে ট্রাফিক আইন জরিমানা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। যদি আজকের এই পোস্টটি আপনার কাছে তথ্যবহুল মনে হয় তবে আপনার পরিচিত বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থু থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ!

ব্লগ ক্যাটাগরি: