কম্পিউটার হার্ডওয়্যার কি | কম্পিউটার হার্ডওয়্যার পরিচিতি

কম্পিউটার হার্ডওয়্যার কি | কম্পিউটার হার্ডওয়্যার কাকে বলে | কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের ধারনা — তথ্য-প্রযুক্তির অগ্রগতির সাথে সাথে সব কাজ প্রতিনিয়ত ডিজিটালাইজেশন হচ্ছে। অফিস-আদালত, ব্যবসা-বানিজ্য, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিল্প কারখানা, চিকিৎসা ক্ষেত্রে প্রায় সব জায়গাতেই ব্যবহার হচ্ছে কম্পিউটার। আমরা যে সমস্ত কম্পিউটার ব্যবহার করি সেটি চলতে দুটি বিশেষ বস্তু ব্যবহার করা হয় প্রথম হার্ডওয়্যার এবং দ্বিতীয়টি হলো সফটওয়্যার। এই দুটির সমন্বয়ে কম্পিউটার চলে থাকে। আজকের এই আর্টিকেলে কম্পিউটার হয়ার্ডওয়্যার সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। আশা করছি আপনি এই আর্টিকেলটি শেষ অব্দি পড়লে হার্ডওয়্যার সম্পর্কে পরিপূর্ন ধারনা পেয়ে যাবেন।

কম্পিউটার হার্ডওয়্যার কি

কম্পিউটার হার্ডওয়্যার পরিচিতি

হার্ডওয়্যার বলতে যে সমস্ত বস্তু খালি চোখে দেখা যায় এবং ছোঁয়া যায় সেটিকে বুঝিয়ে থাকে। আমরা যেসমস্ত কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকি সেগুলো তৈরি করতে হার্ডড্রাইভ, র‍্যাম, মাদারবোর্ড, প্রসেসর, ক্যাবল, পাওয়ার সাপ্লাই, মনিটর, মাউস, কিবোর্ড ইত্যাদি ব্যবহার করা হয় আর এই সমস্ত বস্তু গুলোকে হার্ডওয়্যার বলা হয়।

কম্পিউটার হার্ডওয়্যার বলতে কম্পিউটার তৈরি করতে বা বিল্ড করতে যে সমস্ত যন্ত্রাংশ বা যন্ত্র-পাতি ব্যবহার করা হয় সেগুলোকে বোঝায়। একটি কম্পিউটারের মূল অবকাঠামো তৈরি করে হার্ডওয়্যার। যখন হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার এর সমন্বয় ঘটে তখন একটি পরিপূর্ন কম্পিউটারে পরিণত হয়। কম্পিউটারের এই বাহ্যিক যন্ত্র বা হার্ডওয়্যার গুলোর মধ্যে রয়েছে, মাদারবোর্ড, পাওয়ার সাপ্লাই, র‍্যাম, প্রসেসর, হার্ডড্রাইভ, কুলিং ফ্যান, ফ্লপি ড্রাইভ, পাওয়ার ক্যাবল, সুইচ, মনিটর, মাউস, কিবোর্ড।

উপরোক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে আপনার পরিপূর্ণ ধারনা থাকলে নিজেই একটি পিসি বা কম্পিউটার বিল্ড করতে পারবেন কোন ধরনের ঝামেলা ছাড়াই। আপনি যদি একজন ছাত্র হয়ে থাকেন তাহলে আপনি এই আর্টিকেল থেকে হার্ডওয়্যার সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারনা পেয়ে যাবেন। প্রিয় পাঠক চলুন জেনে নেই কম্পিউটার হার্ডওয়্যার প্রকারভেদ সম্পর্কেঃ

মাদারবোর্ড

কম্পিউটারের প্রধান অংশ হিসেবে মাদারবোর্ডকে ধরা হয় কারণ এটির মাধ্যমে সব গুলোর মধ্যে যন্ত্র সংযোগ দেয়া হয়। পাওয়ার সাপ্লাই থেকে শুরু করে প্রসেসর, হার্ডড্রাইভ সব কিছুই এটির সাথে যুক্ত করা হয়। এক কথায় এটিকে কম্পিউটারের প্রাণ বা মা বলা যায়। মাদারবোর্ড এর সাহায়্যে একটি হার্ডওয়্যার থেকে অন্যটিতে সংযোগ বা কমান্ড পাঠানো হয় আর সেই অনুযায়ী কম্পিউটার কাজ করে থাকে। আলাদা আলাদা কনফিগারেশনের কম্পিউটারে আলাদা আলদা মাদারবোর্ড ব্যবহার করা হয়, যেমন কোর আই ৩ এর জন্য যে মাদারবোর্ড ব্যবহার করা হয়য় কোর আই ৭ এর জন্য থাকে সম্পুর্ন আলাদা।

আরও পড়ুনঃ ব্লক চেইন প্রযুক্তি কি | ব্লক চেইন প্রযুক্তি কিভাবে কাজ করে

পাওয়ার সাপ্লাই

এটি মূলত কম্পিউটারের অনান্য সব হার্ডওয়্যার যেমন মাদারবোর্ড, র‍্যাম, হার্ডড্রাইভ, প্রসেসর ইত্যাদিতে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেয়। এটির মূল কাজ হচ্ছে বিদ্যুৎকে সর্বত্র পৌঁছে দেয়া। কম্পিউটার এমন এক বস্তু যেটি যেকোনো একটি হার্ডওয়্যার ছাড়া চলতে পারেনা। একটি পিসির কনফিগারের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরনের পাওয়ার সাপ্লাই ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কম্পিউটারে থাকা প্রতিটি ডিভাইসকে সচল রাখতে এই পাওয়ার সাপ্লাই অনেক বড় একটি ভুমিকা পালন করে থাকে।

র‍্যাম

এটিকে ইংরেজিতে RAM বলা হয়ে থাকে যার পুর্ণ অর্থ Random Access Memory যেটি কম্পিউটারে হওয়া সমস্ত কাজ গুলোকে পরিচালনা করে থাকে। এটি এক ধরণের মেমোরি যা কোনো প্রগ্রামকে বন্ধ করা অব্দি ধরে রাখে। র‍্যাম মূলত কম্পিউটার সচল অবস্থায় ডাটা গুলোকে ধরে রাখে। আমরা কম্পিউটারে যদি কোনো কমান্ড বা নির্দেশনা দেই সেটি ওপেন হয়ে র‍্যামে ডাটা ট্রান্সফার করে তারপর কাজ গুলো করা হয়ে থাকে। র‍্যাম কিছু সময়ের জন্য ডাটা গুলোকে সেভ করে রাখে যেটি কম্পিউটার বন্ধ করে দিলে ডিলিট হয়ে যায় তাই সংরক্ষণ করার জন্য হার্ডড্রাইভ ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

উদাহরণ স্বরূপ আপনি যখন মাইক্রোসফট অফিস বা এক্সেল দিয়ে কোনো কিছু লিখতে শুরু করেন সেগুলো র‍্যামে গিয়ে জমা হয় এবং সেগুলো যদি সেভ না করা হয় তাহলে সেগুলো ডিলিট হয়ে যায়। এর কারণ র‍্যাম শুধু কাজ করা অস্থায়ী ডাটা গুলো সংগ্রহ করে রাখে ক্লোজ বা বন্ধ করে দিলে সব কিছু মুছে যায়। এই জন্য হার্ডড্রাইভ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আশা করি বুঝতে পেড়েছেন যে, র‍্যাম কি এবং এর কাজ কি?

প্রসেসর

কম্পিউটারে যখন কোনো কমান্ড বা নির্দেশনা দেওয়া হয় তখন সেই নির্দেশনাকে প্রসেসরের মাধ্যমে প্রসেসিং করে র‍্যাম এ পাঠিয়ে দেয়া হয়। প্রসেসর কে CPU বলা হয় যার পূর্ণ অর্থ গিয়ে দাঁড়ায় Cenntral Processing Unit যার কাজ হচ্ছে ডাটা গুলোকে প্রসেসিং করা। একজন মানুষ যখন কোনো কাজ করে তখন কিন্তু অনেক কিছু চিন্তা করে ঠিক তেমনি প্রসেসর এর কাজ চিন্তা করা কিন্তু সেটি খুব দ্রুত। এটি মিলি সেকেন্ডে রোবট্রিক্স কন্ট্রোলে চিন্তা করার মাধ্যমে যেকোনো ডাটাকে প্রসেসিং করে থাকে।

আপনি যখন কোন ভিডিও প্লে করেন তখন কিন্তু কম্পিউটারকে মাউস এর মাধ্যমে ভিডিও প্লে করার কমান্ড দিয়ে থাকেন। তখন সেই কমান্ডকে প্রথমে প্রসেসর বুঝতে পারে আপনি কি করতে চাচ্ছেন। তারপর প্রসেসর সেই ডাটাকে ওপেন করতে কমান্ড দেয় এবং ওপেন হয়ে র‍্যাম এর সাহায্যে চলতে থাকে। প্রসেসর এর কাজ এটুকুই। ভাল পারফর্মিং এর প্রসেসর অনেক দ্রুত কাজ করে তাই অনেকের চাহিদা অনেক ধরনের। প্রসেসর বিভিন্ন ধরণের হয় থাকে যেমন, Core I3, i5, i7, Dual core ইত্যাদি।

আরও পড়ুনঃ ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম

হার্ডড্রাইভ

এটিকে কম্পিউটারের স্টোরেজ বলা হয়ে যেখানে ডাটা এবং বিভিন্ন ধরনের তথ্য সেব করে রাখা হয়। এটি একধরনের মেমোরি যেখানে আপনি লক্ষ ডাটা সেভ করে রাখতে পারবেন। অপারেটিং সিস্টেম থাকে শুরু করে সব ধরনের সফটওয়্যার এই হার্ডড্রাইভে সেভ হয়ে থাকে এমনকি আমরা সব ধরনের ফাইল যেখানে সেভ করে রাখি সেটি মূলত হার্ডড্রাইভ। এখানে ডাটা গুলোকে সেভ করে রেখে যেকোনো সময় ব্রাউজ করা যায়। আপনি আপনার সংরক্ষিত যেকোনো ডাটা সব সময় এডিট এবং মুছে দিতে পারবেন নিজে থেকেই।

কুলিং ফ্যান

এটি কম্পিউটারে থাকা প্রতিটি যন্ত্রকে শীতল বা ঠান্ডা রাখার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। অনেক সময় পিসিতে থাকা বিভিন্ন যন্ত্র গরম হয় এবং সেই গরমকে এই ফ্যানের মাধ্যমে বাইরে বের করে দেয়া হয়। প্রসেসর এর জন্য আলাদা কুলিং ফ্যান রয়েছে কারণ প্রসেসর ডাটা প্রসেসিং এর সময় অনেক গরম হয়।

ফ্লপি ড্রাইভ

যেকোনো ধরনের সিডিকে রাইট করার জন্য ফ্লপি ড্রাইভ ব্যবহার করা হয়। অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল থেকে শুরু করে সফটওয়্যার, ভিডিও এবং যেকোনো ধরণের ফাইলকে সিডি থেকে কম্পিউটারে ব্যবহার করতে যে ড্রাইভ ব্যবহার হয়ে থাকে সেটিকে ফ্লপি ড্রাইভ বলে।

মনিটর কি এবং এর কাজ কি?

আশা করছি মনিটর সম্পর্কে আপনাকে কোন কিছু জানাতে হবেনা কারণ সচারচর প্রায় সবাই মনিটর ব্যবহার করে থাকে বিভিন্ন ভিডিও দেখার জন্য। তবুও একটু পরিস্কার করার চেষ্টা করছি। কম্পিউটারে ঘটে জাওয়া সমস্ত কিছু দেখার জন্য যে যন্ত্রটি ব্যবহার করা হয় সেটি হলো মনিটর। মনিটর ব্যতীত কোন কিছু দেখা সম্ভব নয়। পূর্বে বলেছি যে, কম্পিউটারের প্রতিটি হার্ডওয়্যার একটি আরেকটির সাথে সম্পর্কযুক্ত।

মাউস কি এবং কি কাজে ব্যবহার করা হয়?

কম্পিউটারকে ক্লিক করার মাধ্যমে কমান্ড দেয়ার জন্য যে যন্ত্রটি ব্যবহার করা হয় সেটি হচ্ছে মাউস। মাউস ব্যতীত কম্পিউটার পরিচালনা করা সম্ভব নয়। মাউস মূলত একধরনের ইনপুট ডিভাইস যেটি দারা কম্পিউটারকে ইনপুট দেয়া হয় এবং কম্পিউটার সেটি মনিটরে প্রদর্শন করে থাকে।

কিবোর্ড কি এবং এর কাজ কি?

কম্পিউটারকে অক্ষর বা নাম্বার দিয়ে কমান্ড দেয়ার জন্য যে যন্ত্রটি ব্যবহার করা হয় সেটি হচ্ছে কিবোর্ড। কম্পিউটার ব্যবহার করে কোন কিছু লিখতে কিবোর্ড ব্যবহার করা হয়। এটিও একধরণের ইনপুট দিয়ে থাকে কম্পিউটারকে। যেমন আপনি কিবোর্ড থেকে শুন্য চাপলে সেটি প্রসেসরকে ইনপুট দেয় যে, তাকে শুন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে। কিবোর্ড দুই ধরনের হয়ে থাকে, এক ইন্টারনাল এবং এক্সটারনাল। আমরা নিজ হাতের মাধ্যমে যেটি ব্যবহার করি সেটি হচ্ছে এক্সট্রার্নাল এবং যেটি কম্পিউটার সিস্টেমে দেয়া থাকে সেটি ইন্টারনাল।

কম্পিউটার হার্ডওয়্যার কোর্স

প্রতিনিয়ত কম্পিউটারের ব্যবহার দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে তাই আপনি যদি হার্ডওয়্যার নিয়ে একটি কোর্স কমপ্লিট করেন তাহলে ভালো একটি ক্যারিয়ার দাঁড় করাতে পারবেন। কারণ প্রতিনিয়ত কম্পিউটার হার্ডওয়্যার জনিত সমস্যা হয়েই থাকে। আপনি ভালো কোন আইটি সেন্টার থেকে এই কোর্সটি করতে পারেন। তাছাড়াও আপনি ইউটিউব থেকে ভিডিও দেখে সম্পূর্ণ বিনামূল্য কম্পিউটার হার্ডওয়্যার কোর্স নিজে থেকে সব কিছু ধীরে ধীরে শিখতে পারবেন।

আরও পড়ুনঃ ইমু হ্যাক থেকে বাঁচার উপায়

কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার এর পার্থক্য

সংক্ষেপে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার সম্পর্কে একটু আলোচনা করা যাক, আপনি ইতোমধ্যে জেনে গিয়েছেন যে হার্ডওয়্যার কি বা কেন? তাহলে একটি সফটওয়্যার সম্পর্কে জেনে নিন কারণ সফটওয়্যার ছাড়া হার্ডওয়্যার মূল্যহীন। কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার গুলোকে সচল করার জন্য সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়।

আপনি যদি আপনার কম্পিউটারে সফটওয়্যার ইন্সটল না করেন তাহলে কম্পিউটার কোন ধরনের কাজ করবেনা। কম্পিউটার হার্ডওয়্যার গুলোকে সচল বা কাজ করার মত ক্ষমতা দেয়ার জন্য অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা হয় যেমন উইনডোজ অপারেটিং সিস্টেম এই সমস্ত অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে সফটওয়্যার যেটি ব্যবহার করে কম্পিউটারকে কাজ করার ক্ষমতা দেয়া হয়। আমাদের যেকোনো কাজের জন্য সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয় হোক সেটি ইন্টারনেট ব্রাউজ। 

হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার এর পার্থক্য

এখন পর্যন্ত আমরা জানি যে হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার উভয়ই কম্পিউটারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি কম্পিউটারের জন্য বিভিন্ন ফাংশন সঞ্চালন করে। যার কারণে তাদের মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। তাহলে আসুন বুঝতে পারি তাদের মধ্যে পার্থক্য কী।

হার্ডওয়্যার

হার্ডওয়্যার হল একটি শারীরিক ডিভাইস যা একটি কম্পিউটারের সাথে শারীরিকভাবে সংযুক্ত থাকে।আপনি কম্পিউটার হার্ডওয়্যার দেখতে এবং স্পর্শ করতে পারেন। হার্ডওয়্যার ফিজিক্যাল ম্যাটেরিয়ালস বা উপাদান ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। এটি সফটওয়্যারের নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। হার্ডওয়্যার ক্ষতিগ্রস্ত হলে, এটি মেরামত করা যেতে পারে বা এটি নতুন করে প্রতিস্থাপন করা যেতে পারে। কম্পিউটার ভাইরাস হার্ডওয়্যারে কোনো পার্থক্য করেনা। হার্ডওয়্যার ছাড়া কম্পিউটারের অস্তিত্ব নেই, এটি ছাড়া কম্পিউটার চলতে পারেনা। 

সফটওয়্যার

সফটওয়্যার হল নির্দেশাবলী বা প্রোগ্রামগুলির একটি সেট, যা কম্পিউটারকে একটি নির্দিষ্ট কাজ করার নির্দেশ দেয়। সফটওয়্যার দেখা বা স্পর্শ করা যায় না কারণ এটি একটি প্রোগ্রাম। সফটওয়্যার তৈরির জন্য নির্দেশাবলী একটি প্রোগ্রামিং ভাষায় লেখা হয়। এটি কম্পিউটারের অপারেশন নিয়ন্ত্রণ করে। যদি সফটওয়্যারটি কখনও ভাইরাস দারা সংক্রমিত হয়ে যায়, তখন আপনি এর ব্যাকআপ কপি পুনরায় ইনস্টল করে এটি পুনরুদ্ধার করতে পারেন। যেখানে কম্পিউটার ভাইরাস খারাপভাবে সফটওয়্যারকে প্রভাবিত করতে পারে। কম্পিউটার সফটওয়্যার ছাড়া চলতে পারে, কিন্তু এটি অনেক ত্রুটি তৈরি করবে এবং কোনো তথ্য আউটপুট করবে না।

আপনি হয়ত পুরো কনসেপ্ট বুঝতে পেড়েছেন খুব ভালভাবে। আর্টিকেলটি থেকে আপনি কোন কিছু শিখতে পাড়লে বা জানতে পাড়লে অবশ্যই শেয়ার এবং কমেন্ট করবেন। টেকনোলোজি সম্পর্কে তথ্য পেতে অবশ্যই আমাদের এই সাইটিটি প্রতিদিন ভিজিট করুন কারণ এখানে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন সব কন্টেন্ট পাবলিশ করা হয়।

আরও পড়ুনঃ ভিপিএন কি | ভিপিএন কিভাবে কাজ করে

পোষ্ট ক্যাটাগরি:

এখানে আপনার মতামত দিন

0মন্তব্যসমূহ

আপনার মন্তব্য লিখুন (0)