ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায়
ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় - প্রিয় বন্ধুরা ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করব। আমরা অনেকেই ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় সম্পর্কে জানিনা আবার অনেকেই ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় সম্পর্কে জানতে চাই। বিষয়টি তেমন গুরুত্বপূর্ণ না হলেও উক্ত বিষয়টি সম্পর্কে জেনে রাখা আমাদের উচিত। তাই আজকের এই আর্টিকেলে ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
পেজ সূচিপত্রঃ ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায়
- ভূমিকাঃ ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায়
- ভার্জিন মেয়ে চেনার জন্য ব্রেস্টের কিছু বৈশিষ্ট্য
- গোপন অঙ্গ দেখে ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায়
- ভার্জিন মেয়ে চেনার সহজ উপায়
- আমাদের শেষ কথাঃ ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায়
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন এবং ভার্জিন মেয়ে চিনতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেল পড়ে খুব সহজেই ভার্জিন মেয়ে চিনতে পারবেন। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
ভূমিকাঃ ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায়
আমরা অনেক সময় আমাদের বিবাহিত স্ত্রীরা ভার্জিন রয়েছে কিনা এ বিষয়টি পরীক্ষা করতে চাই। তার জন্য আমাদেরকে অবশ্যই ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় সম্পর্কে জানতে হবে। আমরা যদি ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় সম্পর্কে জেনে নিতে পারি তাহলে খুব সহজেই আমাদের স্ত্রী ভার্জিন ছিল কিনা এ বিষয়টি সম্পর্কে জানতে পারবো।
আপনাদের কথার মাথায় রেখে আজকের এই আর্টিকেলে, ভার্জিন মেয়ে চেনার জন্য ব্রেস্টের কিছু বৈশিষ্ট্য, গোপন অঙ্গ দেখে ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায়, ভার্জিন মেয়ে চেনার সহজ উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
আরো পড়ুনঃ টাক মাথায় চুল গজানোর উপায়
ভার্জিন মেয়ে চেনার জন্য ব্রেস্টের কিছু বৈশিষ্ট্য
আমরা বিভিন্ন রকম বিষয় দেখে একজন মেয়ে ভার্জিন কিনা এ বিষয়টি সম্পর্কে জানতে পারবো। একজন মেয়ের ব্রেস্ট দেখে আমরা মেয়েটির ভার্জিন কিনা সে সম্পর্কে জানতে পারব। এ বিষয়টি জানার আগে আমাদেরকে অবশ্যই ভার্জিন মেয়ে চেনার জন্য ব্রেস্টের কিছু বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানতে হবে। অনেক মেয়ে লাইট জ্বালিয়ে যৌন মিলন করতে চাইবে না। তাদেরকে কৌশলে রাজি করিয়ে নিন। একেবারে লাইট জ্বালিয়ে মিলন করতে না চাইলে কিন্তু আপনার আর এই পোস্ট কোন কাজে আসবেনা।
১। শরীর সমান্তরালে রেখে বিছানায় শোয়া অবস্থায় ব্রেস্ট লক্ষ্য করুন। ভার্জিন হলে ব্রেস্ট ওভাল হবে।
২। এবার ব্রেস্টের বোটা দুটো লক্ষ্য করুন। ভার্জিন মেয়ে দেরে বোটা দুটো সামান্য চোখা এবং ছোট হবে।(মেদ যুক্ত মেয়েদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)
৩। দু হাতে ব্রেস্ট দুটো স্পর্শ করুন। আস্তে আস্তে চাপ দিন। ছেড়ে দিন। আবার চাপুন। ভার্জিন মেয়ে দের ব্রেস্টগুলো চাপ দিয়ে ছেড়ে দিলে দ্রুত পুর্বের অবস্থায় ফিরে আসবে। অর্থাৎ এলাস্টিসিটি অনেক বেশী হবে। বেশ কয়েকবার চেপেও আপনি এটা বুঝে নিতে পারেন।
গোপন অঙ্গ দেখে ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায়
মেয়েদের গোপন অঙ্গ দেখে ওর মেয়েটি ভার্জিন আছে কিনা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়। যেহেতু আজকের এই আর্টিকেল আমরা ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করছি সেহেতু অবশ্যই উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানা আমাদের জন্য অত্যন্ত জরুরী। মেয়েদের গোপন অঙ্গ দেখে ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
১। ভ্যাজিনায় দুই ধরনের ঠোট থাকে লিবিয়া মেজরা, লিবিয়া মাইনরা। লিবিয়া মেজরা বাইরের দিকে আর লিবিয়া মাইনরা ভিতরের দিকে থাকে। এদের কাজ হল যোনি ছিদ্রকে ঢেকে রাখা। দুপা ফাক করার পর ভার্জিন মেয়ে হলে লিবিয়া মেজরা একটার সাথে অন্যটা লেগে থেকে যোনী ছিদ্রকে ঢেকে রাখবে এবং এটা টান টান ও মসৃন থাকবে।
২। যদি ভার্জিন মেয়ে না হয় তবে লিবিয়া মেজরা পা ফাক করার সাথে সাথে দুদিকে সরে যাবে। এটা অনেকটা বড় হবে দুদিকে নেতিয়ে থাকবে, কুচকানো এবং অমসৃন থাকবে।
৩। অনেক সময় কোন কারনে লিবিয়া মেজরা পা ফাক করার পর দুদিকে সরে যেতে পারে। কিন্তু ভার্জিন মেয়ের ক্ষেত্রে অবশ্যই লিবিয়া মাইনোরা যোনি ছিদ্রকে ঢেকে রাখবে।
৪। ভার্জিন মেয়েদের ক্ষেত্রে লিবিয়া মেজরা কিন্তু আকারে ছোট থাকবে অথবা দেখতে টান টান এবং মসৃন থাকবে। ভার্জিন না হলে এটা বড় দেখা যাবে অথবা বাইরের দিকে ঝুলে থাকতে দেখা যাবে এবং অমসৃন ও ভাজ যুক্ত হবে।
৫। দুপা ফাক করে আপনার দুহাত দিয়ে ভ্যাজিনাল লিপ সরিয়ে দিন। যোনির চামড়া দুদিকে সরালে যোনি ছিদ্র দেখতে পাবেন। খেয়াল করে দেখার চেস্টা করুন পর্দা আছে কিনা। পর্দা থাকলে তো কোন কথাই নেই পর্দা না থাকলেও সমস্যা নাই।
সেক্ষেত্রে ছিদ্রের গঠন খেয়াল করুন। ছিদ্রের মুখ যদি গোলাকার হয় তবে মেয়েটি ভার্জিন। আর ছিদ্রের মুখ যদি তারার মত জিক জ্যাক হয় তবে সমস্যা আছে। তবে সামান্য জিক জ্যাক চলে কারন দৌড় ঝাপের জন্য ওটুকু ফাটতে পারে কিন্তু যদি বেশী হয় তবে কিন্তু সমস্যা আছে।
৬। উপরের লক্ষন গুলো দেখে যদি মেয়েটিকে ভার্জিন বলে মনে না হয় তবে এবার একটা আঙ্গুল ভিতরে আস্তে আস্তে ঢুকান।
আরো পড়ুনঃ মানসিক রোগ থেকে মুক্তির উপায়
ভার্জিন মেয়ে চেনার সহজ উপায়
ভার্জিন মেয়ে চেনার সহজ উপায় সম্পর্কে আমরা অনেকে জানতে চাই। কিছু পুরুষ রয়েছে যারা ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় সম্পর্কে জানতে চাই। আপনাদের সুবিধার্থে ভার্জিন মেয়ে চেনার সহজ উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
১। যদি খুব টাইট ফিল করেন তবে সে ভার্জিন হয়ে থাকতে পারে। ভার্জিন না হলেও সে হয়ত ১-৩ বার শারিরীক সম্পর্ক করে থাকতে পারে।
২। আর যদি লুজ লাগে কিন্তু ২ টা আঙ্গুল ঢুকাতে কস্ট হয় তবে মেয়েটি ৪, ৬ বার শারিরীক সম্পর্ক করে থাকতে পারে।
৩। আর যদি একটু চেস্টাতেই ২ আঙ্গুল ঢুকে যায় তবে সে অনেক বার সেক্স করে থাকতে পারে।
ভার্জিনিটি নষ্ট হওয়ার কিছু কারণ
বেশ কিছু কারণে একজন মেয়ের ভার্জিনিটি নষ্ট হয়ে যায়। যেহেতু আমরা আজকের এই আর্টিকেলে ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করছি তাই ভার্জিনিটি নষ্ট হওয়ার কিছু কারণ সম্পর্কে আমরা জানবো।
১। ফিঙ্গারিং এর কারনে ভ্যাজিনাল লিপ কিছুটা লুজ হতে পারে।
২। দৌড় ঝাপের কারনে পর্দার জিক জ্যাক কিছুটা বাড়তে পারে।
৩। কয়েকবার শারিরীক সম্পর্ক এ অনেক সময় মেয়েদের যোনি তেমন কোন পরিবর্তন হয়না।
৪। অনেকবার শারিরীক সম্পর্ক করার পরেও ৬ মাস থেকে ২ বছরের বিরতিতে যোনি কিছুটা টাইট হয়।
৫। মোটা মেয়েদের ব্রেস্ট স্বভাবতই কিছুটা ঝুলানো থাকে। তাদের থাই মোটা হওয়ায় দু পায়ের চাপে লিবিয়া মেজরা কছুটা লুজ হতে পারে।
সংগ্রহঃ ফেসবুক
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ওজন কমানোর ব্যায়াম
আমাদের শেষ কথাঃ ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায়
প্রিয় পাঠক গণ আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এছাড়া ভার্জিন মেয়ে চেনার জন্য ব্রেস্টের কিছু বৈশিষ্ট্য, গোপন অঙ্গ দেখে ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায়, ভার্জিন মেয়ে চেনার সহজ উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আপনি উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল আরো পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে থাকুন।
0 Comments