বাংলাদেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা

বাংলাদেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা — বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় সমূহ মূলত তিনটি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়েছেঃ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এবং আন্তর্জাতিক সংগঠন কর্তৃক পরিচালিত বিশ্ববিদ্যালয়। এখানে সব ধরনের বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে তথ্য প্রদান করার চেষ্টা করেছি।

বাংলাদেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা

একটা সময় ছিল যখন বাংলাদেশে শিক্ষার হার এতটাই কম ছিলো যে, অন্যান্য দেশ বাংলাদেশকে একটি দেশই মনে করতো না। অন্যান্য বিদেশী দেশগুলো বাংলাদেশকে অবহেলা করতো। বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা অনেক অনেক দুর্বল ছিল। কিন্তু যতোই বাংলাদেশের বয়স বৃদ্ধি পাচ্ছে ততই বাংলাদেশ উন্নতির দিকে এগোচ্ছে। 

বর্তমানে বাংলাদেশের শিক্ষা এমন জায়গায় গিয়ে পৌঁছেছে যে একটি সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে টিকার জন্য অনেক প্রতিযোগিতা করতে হয়। সুতরাং বোঝাই যাচ্ছে বাংলাদেশের শিক্ষার হার ঠিক কতটা বেড়েছে। শিক্ষা হচ্ছে জাতির মেরুদণ্ড। আর এই শিক্ষাকে সঠিকভাবে পথ প্রদর্শন করেছে বাংলাদেশের সেই পুরাতন প্রথম থেকেই থাকা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় গুলো। আর আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা সম্পর্কে জানতে পারবো।

পেজ সূচীপত্রঃ

১। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যাকে সংক্ষেপে ঢাবি বলা হয়।  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকার শাহবাগে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি স্বায়ত্তশাসিত সরকারি গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯২১ সালে তদানীন্তন ব্রিটিশ ভারতে অক্সব্রিজ শিক্ষা ব্যবস্থা অনুসরণে এটি স্থাপিত হয়। এটির শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয় ১৯২১ সালের পহেলা জুলাই। সূচনালগ্নে বিভিন্ন প্রথিতযশা বৃত্তিধারী এবং বিজ্ঞানীদের দ্বারা কঠোরভাবে মান নিয়ন্ত্রিত হওয়ার প্রেক্ষাপটে এটি প্রাচ্যের অক্সফোর্ড নামে স্বীকৃতি পায়।

বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বর্তমানে ১৩ টি অনুষদ, ৮৩ টি বিভাগ, ১৩ টি ইনস্টিটিউট, ৫৬ টি গবেষণা ব্যুরো ও কেন্দ্র, ২০টি আবাসিক হল এবং ৩টি ছাত্রাবাস এবং ৭টি স্নাতক পর্যায়ের অধিভুক্ত সরকারি কলেজসহ মোট ১০৫টি অধিভুক্ত কলেজ রয়েছে। অধিভুক্ত কলেজগুলোর ভিন্ন অবকাঠামো এবং কর্মকাণ্ড আছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার হচ্ছে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ গ্রন্থাগার।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অসংখ্য কৃতি শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করেছেন, তন্মধ্যে রয়েছেন ১৩ জন রাষ্ট্রপতি, ৭ জন প্রধানমন্ত্রী এবং একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী। বাংলাদেশের জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমান এখানে পড়াশোনা করেছেন এবং বাংলাদেশ স্বাধীন করতে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিশেষ অবদান ছিল। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ সবচেয়ে বেশি সংখ্যক বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমি পদক লাভ করেছেন। এছাড়া এটি বাংলাদেশের একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে এশিয়া উইকের শীর্ষ ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় জায়গা করে নেয়।

আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশের সেরা ১০ টি স্কুল

২। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি সম্পূর্ণরূপে স্বয়ংসম্পূর্ণ এবং ডিজিটালাইজড। বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য মোট ১৭টি হল এবং একটি আন্তর্জাতিক মানের ডরমেটরি রয়েছে, যার মধ্যে ১১টি হল ছেলেদের এবং ৬টি মেয়েদের হল। ১৯৫৩ সালের ৬ জুলাই এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৩৬ হাজার। প্রাচ্যের কেমব্রিজ খ্যাত এই বিশ্ববিদ্যালয়টি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় রেলওয়ে স্টেশন ও ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কের পাশে রাজশাহী শহর থেকে ৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।

৩। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়

বাংলাদেশের প্রকৌশল জগতের অন্যতম সেরা প্রকৌশলী বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় অর্থাৎ সংক্ষেপে বুয়েট। প্রকৌশল বা প্রযুক্তিবিদ্যা ছাড়াও এটি বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। বুয়েটের অবস্থান বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার পলাশী এলাকায়। এটি ১৭৮৬ সালে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বিস্তার করার জন্য ঢাকা সার্ভিস স্কুল নামে প্রতিষ্ঠা পায়। 

আবার পরবর্তীতে এটি আহসান উল্লাহ বুয়েট ইঞ্জিনিয়ারিং অফ ইনস্টিটিউশন নামে পরিবর্তন করা হয়। সবশেষে ১৯৭১ সালের স্বাধীনতার পর এই বিশ্ববিদ্যালয়টির নাম আবারও পরিবর্তন করে শেষ মেষ রাখা হয় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বা বুয়েট।

বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা পাওয়ার পর থেকেই তিনটি নতুন আবাসিক হল তৈরি করা হয়। বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়টিতে চাহিদা অনেক। তাই পরবর্তীতে ১৯৬৭ সালের আসন সংখ্যা ২৪০ থেকে ৩৬০ এ উন্নীত করা হয়। ১৯৬৯-৭০ সালে আসন সংখ্যা ৩৬০ থেকে বাড়িয়ে ৪২০ করা হয়। বুয়েটে আটটি ছাত্রাবাস রয়েছে। যেসব তরুণ শিক্ষক এবং স্নাতকোত্তর ছাত্রদের কোন প্রাতিষ্ঠানিক আবাসস্থল নেই, তাদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ হতে শহীদ স্মৃতি হল বরাদ্দ রাখা হয়েছে।

আরো পড়ুনঃ ২০২২ সালের রোজার ঈদ কত তারিখে

৪। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

বাংলাদেশের একমাত্র পূর্ণাঙ্গ আবাসিক হল সম্পন্ন পাবলিক সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়। বাংলাদেশের প্রতি বছর হাজার হাজার শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় যুদ্ধ করে যাচ্ছে।

এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কলা ও মানবিক, গাণিতিক ও পদার্থবিষয়ক, সমাজ বিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা ও আইন অনুষদ এবং ৪ টি ইনস্টিটিউট রয়েছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের অন্যতম আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট হল সংখ্যা ১৬টি এর মধ্যে ছাত্রদের জন্য ৮টি এবং ছাত্রীদের জন্য ৮টি হল রয়েছে। 

ঢাকার অদূরে সাভার এলাকায় প্রায় ৬৯৭.৫৬ একর এলাকা নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি অবস্থিত। ১৯৭০ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হলেও সম্পূর্ণরূপে এর কার্যক্রম শুরু হয় ১৯৭২ সালে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্যের নাম ড. ফারজানা ইসলাম। উপাচার্য ড.ফারজানা ইসলাম বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে প্রথম নারী উপাচার্য হিসেবে ২০১৪ সালের ২রা মার্চ থেকে দায়িত্ব পালন করছেন।

৫। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের বেসরকারি পর্যায়ের একটি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয়টি দেশের প্রথম সরকার অনুমোদিত বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়। এটি ঢাকা শহরের বারিধারাস্থ বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় অবস্থিত। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪ টি অনুষদের অধিনে ১০ টি বিভাগ রয়েছে। এখানে ব্যবসা প্রশাসন, তড়িৎ ও টেলিযোগাযোগ, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল, স্থাপত্য, ফার্মেসি,আইন, অণুজীববিদ্যা, অর্থনীতি, ইংরেজি এবং পরিবেশ বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষা প্রদান করা হয়।

আরো পড়ুনঃ গ্রামে লাভজনক ব্যবসা - গ্রামে বিজনেস আইডিয়া - গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া

৬। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়-(বাকৃবি) হচ্ছে বাংলাদেশের কৃষি বিষয়ক একটি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি ময়মনসিংহ শহরে অবস্থিত। দেশের কৃষিশিক্ষা ও গবেষণার সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ বাকৃবি ৷ কৃষিবিজ্ঞানের সকল শাখা এর আওতাভূক্ত। মানসম্পন্ন উচ্চতর কৃষিশিক্ষা ব্যবস্থার নিশ্চয়তা বিধানের মাধ্যমে দেশে কৃষি উন্নয়নের গুরুদায়িত্ব বহনে সক্ষম তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক জ্ঞানসম্পন্ন দক্ষ কৃষিবিদ, প্রাণিবিজ্ঞানী, প্রযুক্তিবিদ ও কৃষি প্রকৌশলী তৈরি করাই এ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান লক্ষ্য। এটি বাংলাদেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় ৬ নম্বরের বিশ্ববিদ্যালয় ওয়েবম্যাট্রিক্স বিশ্ববিদ্যালয় র‌্যাঙ্কিং ২০২১ অনুসারে।

৭। আইসিডিডিআর'বি

আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ বা ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ডাইরিয়াল ডিজিজ রিসার্চ, বাংলাদেশ, সংক্ষেপে আইসিডিডিআর,বি বাংলাদেশে অবস্থিত একটি আন্তর্জাতিক চিকিৎসা সংক্রান্ত গবেষণা প্রতিষ্ঠান। এটি একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত এবং এর দায়িত্ব হচ্ছে উদরাময় রোগ, পুষ্টি এবং আনুষঙ্গিক অন্যান্য বিষয়ে গবেষণা পরিচালনা করা। বৈশ্বিক জীবন রক্ষার সমাধানের জন্য জ্ঞান বিকাশ ও তা ভাগাভাগি করে নিতে আইসিডিডিআর,বি বিশ্বব্যাপী একাডেমিক এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় গবেষণা, প্রশিক্ষণ এবং সম্প্রসারণ কার্যক্রম পরিচালনা করে, পাশাপাশি প্রোগ্রাম ভিত্তিক কার্যক্রম পরিচালনা করে।

আরো পড়ুনঃ রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচী

৮। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম শহর থেকে ২২ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত। পূর্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়তন ছিল ১,৭৫৩.৮৮ একর (৭০৯.৭৭ হেক্টর)। যা পরবর্তীতে ২০১৬ সালের এপ্রিলে প্রায় ৯ কোটি ৭১ লক্ষ টাকা ব্যয়ে সীমানা প্রাচীর নিমার্ণের মাধ্যমে বর্ধিত করা হয়। ২০১৬ সালের এপ্রিলে প্রায় ৯ কোটি ৭১ লক্ষ টাকা ব্যয়ে সীমানা প্রাচীর নিমার্ণের মাধ্যমে বর্ধিত করা হয়। ১৯৬৬ সালের ১৮ নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে শিক্ষাঙ্গণ আয়তনের দিক থেকে দেশের সর্ববৃহৎ এই বিশ্ববিদ্যালয় কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৬৬ সালের ১৮ নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে শিক্ষাঙ্গণ আয়তনের দিক থেকে দেশের সর্ববৃহৎ এই বিশ্ববিদ্যালয় কার্যক্রম শুরু হয়।

৯। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

বাংলাদেশের অন্যতম সেরা প্রযুক্তি সম্পর্কিত বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর মধ্যে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় অন্যতম নাম। বিভিন্ন অলিম্পিয়াড সহ সাহিত্য ও বিজ্ঞান বিষয়ক বিভিন্ন প্রতিযোগিতার সিলেট অঞ্চলের আয়োজন এই বিশ্ববিদ্যালয় করে থাকে। 

শাবিপ্রবির আয়োজিত প্রতিযোগিতাগুলোর মধ্যে রয়েছে জাতীয় হাইস্কুল প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, জাতীয় মহিলা প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, বাংলাদেশ জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াড, বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড, বাংলাদেশ বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড, বাংলাদেশ পদার্থবিজ্ঞান অলিম্পিয়াড, বাংলাদেশ জ্যোতির্বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড ইত্যাদি।

বিশ্ববিদ্যালয়টি বাংলাদেশে প্রথমবারের মত সমন্বিত সম্মান কোর্স চালু করে। পাশাপাশি ১৯৯৬-৯৭ সেশন থেকে স্নাতক কোর্সে সেমিস্টার পদ্ধতি প্রবর্তন করে। বাংলাদেশের একমাত্র সার্চ ইঞ্জিন ছিল পিপীলিকা। যা এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই উদ্ভাবন করা হয়েছে। যা ২০১৩ সাল পর্যন্ত আমাদেরকে তথ্য দিয়ে সাহায্য করেছে। এটি দেশের সর্বপ্রথম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যায়।

১০। ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বেসরকারী পর্যায়ে প্রতিষ্ঠিত তথ্য-প্রযুক্তি সম্পর্কিত ইউনিভার্সিটি। ২০০২ সালের ২৪ জানুয়ারী বেসরকারী উদ্যোগে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এখানে কম্পিউটার সাইন্স, ইলেক্ট্রনিক এন্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং সহ আরো বেশ কয়েকটি বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের প্রোগ্রাম পরিচালিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন কর্তৃক অনুমোদিত দেশের ৫৬টি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির স্থান দ্বিতীয়। এবং বাংলাদেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় এই বিশ্ববিদ্যালয় ১০ নাম্বার পজিশনে রয়েছে।

পোষ্ট ক্যাটাগরি:

এখানে আপনার মতামত দিন

0মন্তব্যসমূহ

আপনার মন্তব্য লিখুন (0)